Skip to main content

Posts

Showing posts from June, 2015

প্রকৃতির অসাধারণ উপহার “শুভলং ঝরনা”

কর্মময় জীবনে কাজ-কর্ম করতে করতে আমরা হাঁপিয়ে উঠি, আবার প্রতিটি দিন একই রকম কাজ করতে করতে কখনও কখনও একঘেয়েমী জীবন মনে হয় আমাদের। তাই মনটাকে সতেজ করতে অবশ্যই একটু ঘুরে বেড়ানো অতি জরুরী। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের অপার আঁধার, পার্বত্য জেলা রাঙ্গামাটি। তাই পার্বত্য শহর রাঙামাটি পর্যটকদের কাছে অতি প্রিয় একটি নাম। পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভামনাময় জেলা হচ্ছে রাঙামাটি জেলা। এখানের পর্যটন ষ্পটে প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটকের ভির জমে। রাঙ্গামাটি বেড়াতে এসে কখনো মন খারাপ করে বাড়ি ফেরে না কেউ। প্রতিবছর হাজার হাজার পর্যটকের পদচারণায় মুখর হয়ে ওঠে এই অঞ্চল। প্রকৃতির কোমল পরশে সজীব হয়ে ওঠে পার্বত্য প্রকৃতি। আর সেই দৃশ্য নয়নভরে উপভোগ করতে বেড়াতে আসেন ভ্রমণপিপাসুরা। রাঙামাটি সদর হতে শুভলং এর দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার। রাঙামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাঙামাটি বিভিন্ন স্থান থেকে স্পিড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই শুভলং যাওয়া যায়। কাপ্তাই লেক ঘুরতে হ্রদে দেশীয় ইঞ্জিন চালিত বোট অথবা স্পীড বোটে চড়ে বেরুলে প্রথমেই চোখ যাবে পাহাড়ের কোল থেকে নেমে আসা শুভলং ঝর্ণার দিকে। বোটে করে শুভলং যাওয়

পাহাড়ি ঝর্না ঋজুক

বান্দরবন জেলার রুমা বাজার থেকে নদীপথে থানছি যাওয়ার পথে পড়বে ঋজুক ঝর্না। মার্মা ভাষায় একে রী স্বং স্বং বলা হয়। রুমা বাজার থেকে এর দূরত্ব প্রায় ৫ কিলোমিটার এবং বান্দরবন সদর হতে ৬৬ কিঃমিঃ। সাঙ্গু নদীর পাড়ে প্রায় ৩০০ ফুট উচু থেকে সারা বছরই এ জলপ্রপাতটির রিমঝিম শব্দে পানি পড়ে। এই জলপ্রপাতে সারা বছর পানি থাকে। তবে বর্ষার সময় ঋজুক সাঙ্গুর বুকে এত বেশি পানি ঢালে যে প্রবল স্রোতের তোড়ে জলপ্রপাতের ধারে পৌঁছতে এমনকি বড় ইঞ্জিনের নৌকাগুলোরও বেগ পেতে হয়। তখন ঋজুকের সৌন্দর্য একেবারেই অন্য রকম। তবে শুকনো সময়েও বেশ ভালো পরিমাণেই যৌবন থাকে তার। গতি, উদ্দমতা কোনো কিছুতেই কমতি থাকে না তখন। জলপ্রপাতের কাছে গিয়ে দাঁড়াতেই বর্ষার ফলার মতো শরীরে এসে বিঁধে ঠান্ডা পানির ফলা। মিষ্টি একটা অনুভূতি ছড়িয়ে পড়ল শরীরে। যেখান থেকে নামছে পানির ধারা, সেখানে পাহাড়ের গায়ে গভীর হয়ে জন্মেছে গাছপালা। সবুজের আস্তর যেন চারিপাশে যা এই ঝর্নাকে দিয়ে ভিন্ন মাত্রা। সাঙ্গুতে পানি একবারেই কম। নিচের বালি দেখা যায় পরিষ্কার। টলটলে পানির নিচে ছোট ছোট নুড়িপাথরের রাজত্ব। এখানে নদীর হাঁটুজলে শ

সাতভাইখুম

অমিয়াখুম থেকে মাত্র ১০ মিনিটের রাস্তা পার হলেই আপনার সাথে দেখা হয়ে যাবে আরেক সপ্তাশ্চার্য সাতভাইখুম । এই ফাকে আপনার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর ভ্রমণের অভিজ্ঞতাও হয়ে যাবে। মাটি থেকে তিন-চার ফুট উঁচুতে বানানো চারপাশ খোলা টংঘরে, এখানে মে মাসের প্রচণ্ড গরমের রাতে শীতে কম্বল মুড়ি দিয়ে ঘুমাতে হয়। তার ওপর মাঝরাতের আকাশে চাঁদের তার ঘোলাটে হলদে আলো দেওয়া। জায়গার নাম জিনাপাড়া। অমিয়াখুম যাওয়ার পথে পড়ে। অমিয়াখুম যেতে পাড়ি দিতে হয় থানচি থেকে রেমাক্রি পর্যন্ত পাথুরে সাঙ্গু নদী। নদীর তলদেশে থাকা পাথরকণা মুক্তোদানার মত। এই পথেই পড়ে তিন্দু। তিন্দুর পরের জায়গা রাজা পাথর এলাকা। বর্ষাকালে এখানে দুর্ঘটনা ঘটার কারণে স্থানীয়দের পূজনীয় ভয়ংকর পাথরের এই রাজ্য। এই পথ হেঁটে পেরিয়ে নাফাখুম পার হয়ে বিকেলের মধ্যেই জিনাপাড়ায়। বান্দরবানের এই গ্রামের মানুষ এখনো আদিম, সহজ-সরল, কিছু খেতে চাইলে পাকা পেঁপে নিয়ে আসে। জিনাপাড়ায় কোনো বাথরুম নেই। পরদিন সকালে আমিয়াখুম দেখার উদ্দেশ্যে যাত্রা। অমিয়াখুম যাওয়ার পথে উঁচু উঁচু পাহাড় ডিঙাতে হয়। এখানে সাপ, পাহাড়ী প্রাণীর দেখা মেলে। কিছুদূর গিয়ে খাড়া পাহাড়ে

নাফাখুম জলপ্রপাত

অনি তুমি কি শুনাইলা? নাহ কথাটা বিশ্বাস হচ্ছে না, নিজের চোখে না দেখলে কিভাবে বিশ্বাস হবে বল? বৃষ্টির স্মৃতি মনে পড়ে বার বার অনি আমাকে নাফাখুমের কথা স্মরণ করেছে। আসলেই বিশ্বাস হবে কিভাবে? নাফাখুম থেকে রেমাক্রি আসার পথে সেই লেভেলের বৃষ্টি, যেই সেই বৃষ্টি না, বৃষ্টির ফোটাগুলো যেন সুইয়ের খোঁচা মনে হচ্ছে। গায়ে পড়ার সাথে সাথে মনে হচ্ছে কেউ সুইয়ের খোঁচা দিচ্ছে। বৃষ্টি শুরু হবার সাথে সাথে পাহাড়ীদের মাঝে দৌড় ঝাপ শুরু হয়ে যায়, জেনে রাখা ভালো বৃষ্টির পানিতে পাহাড়ী ঢল যেভাবে নামবে সেটা নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাস হবে না। চোখের সামনে যখন দেখবেন পাহাড়ী উপড়ে পড়া গাছ পাক খেতে খেতে ঘূর্নি আকারে আপনার সামনে আসছে কি মনে হয়? এক মিনিট চোখ বন্ধ করে ভাবুন তো? আর সময়টা হল এপ্রিলের শেষের দিকে ২০১১ সালে। ভরা বর্ষা। নাফাখুম নিয়ে জানার ইচ্ছে? নাফাখুম জলপ্রপাত (বাংলাদেশের নায়াগ্রা) নামকরণ কেন? বান্দরবান জেলার থানচি উপজেলার রেমাক্রি স্থানটি সাঙ্গু নদীর উজানে একটি মারমা বসতী। মারমা ভাষায় ‘খুম’ মানে হচ্ছে জলপ্রপাত। রেমাক্রি থেকে তিন ঘন্টার হাঁটা পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয

অমিয়াখুম ঝর্ণা

বাংলাদেশে এত সুন্দর জায়গা !!! চারদিকে তাকিয়ে মাথা ঘুরে পরে যাবেন। হয়ত কেউ কেউ বলবে এখান থেকে আমি আর যাব না, আপনারা চলে যান। আপনি হয়ত গুনগুনিয়ে গাইতে শুরু করবেন – “একি আপরূপ রূপে মা তোমার … “। আসুন জেনে নিই বান্দরবনের এই অমিয়াখুমে কিভাবে যেতে হবে। বান্দরবন থেকে বাস বা জীপে সোজা চলে যাবেন থানচিতে। সেখান থেকে গাইড নিতে হবে এবং নৌকা ভাড়া করে চলে যাবেন রেমাক্রি। এরপর আর কোনো গাড়ি যাবে না, গাড়ি তো দুরের কথা পায়ে চলার রাস্তা পেতেই কষ্ট হবে। পাহাড়ি ঝিড়ি পথে পায়ে হেটে আপনাকে পৌছতে হবে অমিয়াখুম। চলার পথে হয়ত মনে মনে বলবেন কার বুদ্ধি শুনে যে আমি বান্দরবন এসেছিলাম ! কিন্তু পৌছানোর পর আপনিই বলবেন, আরো আগে কেন আসিনি ! আমি আবার আসব ! চলতি পথে নাফাখুম পড়বে, সেখান থেকে যেতে হবে জিনাপাড়া। এখানে রাতে থেকে পরদিন খুব ভোরে অমিয়াখুম আর সাতভাইখুমের দিকে হাঁটা দেবেন। সঙ্গে করে রশি, লাইফ জ্যাকেট আর খাবার নিয়ে যাবেন। ফিরে আসার পথে ‘পদ্মমুখ’ রাস্তা দিয়ে ফেরত আসতে পারেন। সে ক্ষেত্রে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা হেঁটে অনেক আগেই আপনি থানচিতে পৌঁছাতে পারবেন। অমিয়াখুম ও সাতভাইখুম ভালোভাবে ঘুরে আসতে

বগা লেক

বগা লেক বা বগা হ্রদ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ উচ্চতার স্বাদু পানির একটি হ্রদ। বান্দারবান শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে এর অবস্থান। রুমা বাজার থেকে দুইভাবে বগা লেকে যাওয়া যায়। আপনি যদি অ্যাডভেঞ্চারপ্রেমী প্রিয় হন তো হেঁটে রওনা দিতে পারেন অথবা শুস্ক মৌসুমে যেতে পারেন চাঁন্দের গাড়ি করে। আপনি যে ভাবেই যান না কেন,রুমা বাজার থেকে বাধ্যতামুলক ভাবে সাথে অন্তত একজন গাইড নিতে হবে এবং রিপোর্ট করতে হবে রুমা আর্মি ক্যাম্পে। । গাইডকে প্রতিদিন ৩০০ টাকা করে দিতে হবে। চান্দের গাড়ি রিজার্ভ করলে আড়াই হাজার টাকা পড়বে। হাঁটা পথে ঝিরিপথ ধরে গেলে সময় লাগবে ৫ ঘন্টার মত। এই পথে আপনাকে পাড় হতে হবে অসংখ্য ছোট বড় পাহাড়ি ধিরি। আর শুস্ক মৌসুমে চাঁন্দের গাড়িতে গেলে সময় লাগবে ২ ঘন্টা ৩০ মিনিটের মত। পথে পরবে অনেক ছোট বড়ো টিলা। কোন কোন সময় চাঁন্দের গাড়ি এতটাই বাঁকা হয়ে উপরে উঠতে থাকে যে, তখন সামনে আকাশ ছাড়া আর কিছুই দেখতে পাওয়া যায় না। শুস্ক মৌসুমে সাঙ্গু নদীতে পানি না থাকা এক সময় চাঁন্দের গাড়ি সাঙ্গু নদী ও পাড় হবে। যাওয়ার পথে কখনো পড়বে বিশাল পাহাড়ি কলার আর নাম না জানা অনেক ফলের বাগান। বগা লেকে

কোমল পানীয় পান করার ক্ষতিসমূহ এবং যা করা উচিত

“বিসমিল্লাহির রহমানীর রাহীম”। কোমল পানীয় পছন্দ করেন এমন কয় জন আছেন? হাত তোলেন! দেখবেন ১০ জনের মধ্যে ৮ জনই হাত তুলবে। হ্যা এটাই স্বাভাবিক। বাজারে হাতের নাগালেই পেয়ে যাবেন নাম জানা – অজানা নানান কোমল পানীয় অর্থাৎ যাকে আমরা আদর করে ডাকি এনার্জি ড্রিকংস। আমরা অনেকেই জানি না যে এই সব এনার্জি ড্রিকংস গুলোতে আসলে কি থাকে। তবে খেতে অবশ্য বেশ মজা পাই। কারণ কোমল পানীয় গুলো আসলে খেতে ভারি মজাদার। কিন্তু প্রশ্ন হলো, নাম কোমল পানীয় হলেও তা কি সত্যি আমাদের দেহের জন্য কোমলীয়? নাহ একদম না। কোমল পানীয় আমাদের দেহের জন্য মারাত্তক ক্ষতি কর। মুলত কোমল পানিতে আছে ফসফরিক এসিড, ক্যাফেইন, সুগার, কার্বন ডাই অক্সাইড, অ্যালুমিনিয়াম ইত্যাদি। যা মুলত আমাদের দেহের ক্ষতি করার পাশা পাশি কোলেস্ট্রল মানে অতিরিক্ত মেদ বাড়িয়ে দেয়। সহজ কথায় আমাদের শরীরের ওজন বৃদ্ধি করে। যাই হোক আজ আমি আপনাদের সামনে এই কোমল পানীয়র কিছু বিশেষ ক্ষতিকর বিষয়গুলো তুলে ধরবো। ক্ষতিকর দিক সমূহঃ দুধ, ভিটামিন ডি, বি৬, বি১২, ক্যালসিয়ামের শোষণ হ্রাস পায়। যার ফলে হাড়ের ঘনত্ব কমে। দাঁতের এনামেল নষ্ট হয়। ক্যাবিজের ঝুঁকি বৃ

আপনি জানেন কীঃ আমরা ঘামি কেন?

বিসমিল্লাহীর রহমানীর রাহীম। শারীরিক শ্রমে আমরা একটুতেই ঘেমে উঠি। আবার গরমের দিনে কোন শ্রম ছাড়াও আমরা ঘেমে উঠি। অনেকে শরীর ঘেমে গেলে বিরক্ত বোধ হয়। কারণ অস্বস্তি ছাড়াও ঘাম শরীরের দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।কিন্তু তা হলে কী হবে, আমাদের শরীরের জন্য এটা খুবই দরকারী। কারণ আমরা না ঘামলে আমাদের দেহে প্রতিদিন যে পরিমান তাপ তৈরী হতো তা আমরা কিছুতেই সহ্য করতে পারতাম না। আসলেই এই তাপ ঘামের মাধ্যমে স্বয়ংকৃতভাবে আমাদের দেহ থেকে বেরিয়ে যায় এবং দেহকে ঠান্ডা রাখে। আমরা প্রতিদিন যে খাবার গ্রহণ করি তা ভেঙ্গে শক্তি উতপাদন করার ফলে দেহে প্রচুর পরিমানে তাপ তৈরী হয়। যখন আমরা দৌড়াই বা কোন কাজ করি তখন আমাদের শ্বাস-প্রশ্বাস বেড়ে যায় এবং সেই সাথে শরীরও ঘামতে থাকে। আসলে দৌড়ানোর জন্য শরীরের শক্তির প্রয়োজন, যা খাদ্য পুড়িয়ে পাওয়া যায়। শুধু দৌড়ানোর সময়ই নয়, সব সময়ই কিছু না কিছু ঘাম বের হয়। এমনকি শীত কালেও মানুষ ঘামে। কিন্তু বাতাসের আর্দ্রতা কম থাকার কারণে শীতকালে ঘাম শরীরে সাধারণত দেখা যায় না। মূলত এভাবেই আমাদের শরীর ঠান্ডা খাকে। আমাদের দেহে দুই-তৃতীয়াংশ পানি। আর এই পান

অলিভার বাক্সটার : মা হয়ে গেলেন বাবা

সন্তানরা একদিন যাকে ‘মা’ বলে জানত, তাকেই এখন ‘বাবা’ ডাকতে হচ্ছে। মা থেকে বাবায় বদলে যাওয়া ওই নারীর নাম অলিভার বাক্সটার। দুনিয়া যাকে এক সুন্দরী মডেল বলেই জানে। আসলে নিখুঁত সুন্দরী বলতে যা বোঝায় অলিভার বাক্সটারের রূপটা ছিল তেমনই। অন্যতম সেরা মডেলদের মধ্যে রাখা হয়েছিল ২১ বছরের সুন্দরী অলিভারকে। বিবাহিত অলিভার দুই সন্তানের জননী। বিবাহিত জীবনটাও ভালই যাচ্ছিল। কেবল সুখ ছিল না মনে। কারণ বাহিরে নারী হলেও ভেতরের অনুভবে নিজেকে পুরুষ ভাবতেন তিনি। আর পুরুষের সঙ্গে যৌন সম্পর্কে তার কোনো সুখ আসে না। তবু ইচ্ছার বিরুদ্ধেও স্বামীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক করতেন, করতে বাধ্য হতেন। এই বিষয়টাতে অলিভার এতই কষ্ট পেতেন যে, তিনি আত্মহত্যা করার কথা ভাবতে শুরু করেন। পরে মত বদলায়। নিজের স্বামীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর নারীর বেশ `ত্যাগ করে তিনি ডাক্তারি উপায়ে পুরুষে পরিণত হন। নতুন বছরের শুরুতেই তিনি এ কাজ করে। মা থেকে এখন তিনি হয়ে গেছেন দুই সন্তানের বাবা। এখন অলিভার দারুণ খুশি। পেয়ে গেছেন একজন গার্লফ্রেন্ডও। বিয়ে করবেন বলেও ভাবছেন। তবে খুবই অসুবিধায় পড়েছে সন্তানরা। কারণ যে ব্যক্তিকে সারা জীবন