Skip to main content

Posts

Showing posts with the label Islame post

ইসলাম (আরবি ভাষা য়: ﻡﻼﺳﻹﺍ আল্- ইসলাম্) একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম।

"ইসলাম" শব্দের অর্থ "আত্মসমর্পণ", বা একক স্রষ্টার নিকট নিজেকে সমর্পন। খ্রিষ্টিয় সম্তম শতকে আরবের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা মুহাম্মদ (সাঃ) এই ধর্ম প্রচার করেন। কুরআন ইসলামের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। কুরআন আল্লাহর বাণী এবং তার কর্তৃক মুহাম্মদের নিকট প্রেরিত বলে মুসলমানরা বিশ্বাস করেন। তাদের বিশ্বাস অনুসারে মুহাম্মদ শেষ নবী। হাদিসে প্রাপ্ত তাঁর নির্দেশিত কাজ ও শিক্ষার ভিত্তিতে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয় । ইহুদি ও খ্রিস্ট ধর্মের ন্যায় ইসলাম ধর্মও আব্রাহামীয় ।[১] মুসলমানের সংখ্যা আনুমানিক ১৪০ কোটি ও তারা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠী ।[২] মুহাম্মদ (সাঃ) ও তার উত্তরসূরীদের প্রচার ও যুদ্ধ জয়ের ফলশ্রুতিতে ইসলাম দ্রুত বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। [৩] বর্তমানে সমগ্র বিশ্ব জুড়ে, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য , উত্তর আফ্রিকা , দক্ষিণ এশিয়া , মধ্য এশিয়া , দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মুসলমানরা বাস করেন। আরবে এ ধর্মের গোড়া পত্তন হলেও অধিকাংশ মুসলমান |অনারব এবং আরব দেশের মুসলমানরা মোট মুসলমান সংখ্যার শতকরা মাত্র ২০ বিশভাগ। [৪]...

¤নামায পড়ার উপকারিতাঃ¤

♥ স্বাস্থ্য ভালো থাকে । ♥ হারাম সব কিছু থেকে দূরে থাকা যায় । ♥ রোগ মুক্ত থাকা যায় । ♥ মন দৃঢ় হয় । ♥ চেহারার উজ্জলতা বাড়ে । ♥ আত্মার শান্তি পাওয়া যায় । ♥ আলসেমি কাটে । ♥ দেহের শক্তি বাড়ে । ♥ মন শীতল রাখে । ♥ শয়তান হতে দূরে রাখে । ♥ বিপদ-আপদ হতে রক্ষা পাওয়া যায় । ♥ বেহেশতে যাবার একমাত্র পথই নামাজ । সবচেয়ে বড় ব্যাপারটা হল নামাজের মাধ্যমে আল্লাহ্ তায়ালার নৈকট্য লাভ করা যায় । আল্লাহ্ আমাদের ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ার তৌফিক দান করুন , আমিন . . . . .

১০ই মহরমের গুরুত্ব ও ইতিহাস

১. সমগ্র জগৎ সৃষ্টির দিন। ২. এদিন কেয়ামত অনুষ্টিত হবে। ৩. হযরত আইয়ুব (আঃ) কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পেয়েছিলেন। ৪. হযরত ঈসা (আঃ) জন্মগ্রহন করেছিলেন। ৫. হযরত দাউদ (আঃ) আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমা লাভ করেছিলেন। ৬. হযরত সোলেমান (আঃ) তাঁর হারানো রাজত্ব পুনরুদ্ধারে সক্ষম হয়েছিলেন। ৭. হযরত ইউনুস (আঃ) মাছের পেট থেকে মুক্তি লাভ করেছিলেন। ৮. হযরত ইয়াকুব (আঃ) তাঁর হারানো পুত্রহযরত ইউসুফ (আঃ) কে চল্লিশ বছর পর ফিরেপেয়েছিলেন । ৯. ফেরাউনের স্ত্রী বিবি আছিয়া শিশু মুসাকে গ্রহন করেছিলেন। ১০.মহা প্লাবনের সময় হযরত নূহ (আঃ)এর নৌকা তাঁর অনুসারীদের নিয়ে জুদি পাহাড়ের পাদদেশে এসে থেমেছিল। ১১. এই দিনে স্বেরসারী ইয়াজিদ বাহিনী বিশ্ব মানবতার মুক্তির দূত হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর প্রাণাধিন দৌহিত্র অতুতভয় সৈনিক হযতর ইমাম হোসাইন (রাঃ) কে একজন ব্যতিত সপরিবারে কারবালার মরু প্রান্তরে নির্মমভাবে শহিদ করেছিল।

●●●● আত্মহত্যা মহাপাপ ●●●●

আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ব্যক্তি নিজেকে পাহাড়ের ওপর থেকে নিক্ষেপ করে আত্মহত্যা করবে, সে জাহান্নামে যাবে। সেখানে সর্বদা সে ওইভাবে নিজেকে নিক্ষেপ করতে থাকবে অনন্তকাল ধরে। যে ব্যক্তি বিষপান করে আত্মহত্যা করবে, সে তার বিষ তার হাতে থাকবে। জাহান্নামে সর্বদা সে ওইভাবে নিজেকে বিষ খাইয়ে মারতে থাকবে অনন্তকাল ধরে। যে কোনো ধারালো অস্ত্র দ্বারা আত্মহত্যা করেছে তার কাছে জাহান্নামে সে ধারালো অস্ত্র থাকবে যার দ্বারা সে সর্বদা নিজের পেটকে ফুঁড়তে থাকবে। [সহীহ বুখারী : ৫৪৪২; মুসলিম : ১০৯]

‘জুমা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দিবস।

রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জুমা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দিবস। ’ তিনি আরও বলেছেন, এক জুমা থেকে আরেক জুমার মধ্যে সংঘটিত গুনাহ মাফ হয়ে যায়। সূরা আল জুমায় ইরশাদ করা হয়েছে, ‘যখন সালাতের জন্য জুমার দিবসে আহ্বান জানানো হয়, তখনই আল্লাহর স্মরণের উদ্দেশ্যে জলদি চলে এসো এবং ব্যবসায়িক লেনদেন বাদ দাও। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা জানতে।’ হজরত হাফসা(রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক (প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ) মুসলমানের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ওয়াজিব- অপরিহার্য কর্তব্য।’ (সূনানে নাসায়ী) রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অবহেলা - অলসতা করে তিন জুমার নামাজ ছেড়ে দিল, আল্লাহ তার অন্তরে মোহর মেরে দেবেন।’ (আবু দাউদ, নাসায়ী।) আরেক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে লোক কোনো ওজর এবং অনিষ্টের ভয় ছাড়া জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করে না, মোনাফেকের এমন দফতরে তার নাম লিপিবদ্ধ করা হয়, যা কখনো মোছা এবং রদবদল করা হয় না।’ তিরমিযী শরীফে আছে, হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে জিজঞাসা করা হলো, যে দিনভর রোজা রাখে এবং রাতভর নামাজ পড়ে কিন্তু জামাতে এবং জুমায় শামিল হয় না তার হুকুম কি? প্রত্...

সুরা ইয়াসিন এর ফযিলতঃ

১ - নবী করিম (সাঃ) বলেছেন , যে ব্যাক্তি নিয়মিত ভাবে এই সুরা পাঠ করবে তার জন্য বেহেস্তের আট টি দরজা উন্মুক্ত থাকবে , সে যে কোনও দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে ! ২ - অন্য হাদিস এ আছে ম সূর্য উঠার সময় এই সুরা পরলে পাঠকের সকল প্রকার অভাব দূরীভূত হয়ে যায় ! ৩ - বর্ণিত আছে রাতে শোয়ার পূর্বে এই সুরা পড়ে শুইলে নিষ্পাপ অবস্থায় ঘুম থেকে জাগ্রত হবে ! ৪ - এই সুরা একবার পাঠ করলে দশ খতম কুরআন পাঠের সোয়াব লিখা হয় ও পাঠকের সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায় ! ৫ - হযরত আলী (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ নবী করিম (সাঃ) বলেছেনঃ সুরা ইয়াসিন এর আমল করো , উহাতে দশ টি ফায়দা আছে , উহা পাঠ করলে ক্ষুধা দূরীভূত হয় , বস্ত্রের ব্যাবস্থা হয় , বিবাহ হতে যার দেরি হয় সে নিয়মিত পাঠ করলে শীঘ্রই তার বিবাহ হবে , ভয় এবং বিপদ গ্রস্ত ব্যাক্তি পাঠ করলে ভয় ও বিপদ থেকে রক্ষা পাবে , কোনও ব্যাক্তি কারাগারে আটকা পরলে শীঘ্রই মুক্তি পাবে , মুসাফির পাঠ করলে বন্ধু পাবে ,এবং হারিয়ে যাওয়া জিনিষ ফিরে পাবে , মুমুরশ ব্যাক্তির পাশে পাঠ করলে মৃত্যু কষ্ট সহজ হবে , রোগাক্রান্ত ব্যাক্তি পাঠ করলে আরোগ্য হবে ইনশা আল্লাহ