Skip to main content

Posts

Showing posts from December, 2012

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম

দুখু মিয়া বা তারাখ্যাপা'র গল্প বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম। তিনি মৃত্যুবরণ করেছিলেন ১৯৭৬ সালের ২৭ আগস্ট, বাংলা ভাদ্র মাসের ১২ তারিখে। আমরা অবশ্য ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী-ই তাঁর মৃত্যুবার্ষিকী পালন করি। সেদিন তো তাকে নিয়ে অনেক অনুষ্ঠানই হবে। হতেই হবে, তিনি যে আমাদের জাতীয় কবি! তার আগে তার সম্পর্কেও তো বেশ করে জেনে রাখা চাই নাকি? চলেন তাহলে আজকে আমরা তাঁর সম্পর্কে খুব করে খোঁজ খবর নিয়ে আসি। জাত ীয় কবির জন্ম কবে হয়েছিলো সে তো সবাই-ই জানেন; ২৫শে মে ১৮৯৯ (বাংলা ১১ জৈষ্ঠ্য ১৩০৬)। সেদিন কি বার ছিলো সেটা কি জানেন? মঙ্গলবার। তিনি জন্মেছিলেন বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার আসানসোল মহকুমার জামুরিয়া থানার চুরুলিয়া গ্রামে। তাঁর বাবা কাজী ফকির আহমদ ছিলেন স্থানীয় মসজিদের ইমাম। আর তাঁর মায়ের নাম ছিলো জাহেদা খাতুন। তারা কিন্তু আমাদের জাতীয় কবির বাবা-মা, তাদের নামগুলো ঠিক ঠিক মনে রেখো কিন্তু। ছোটোবেলায় আমাদের এই বিদ্রোহী কবির কিন্তু বেশ কয়েকটা সুন্দর সুন্দর ডাকনামও ছিলো। তার দু’টো আপনাদের শোনাই, ‘দুখু মিয়া’ ছিলো একটি নাম আর আরেকটি নাম ছিলো- তারাখ্যাপা! কিন্তু বাবা-মা কি

বাংলাদের রাষ্ট্রপতিগন

  বাংলাদের প্রথম রাষ্ট্রপতির নাম কি? কেউ বলবেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। , আবার কেউ হয়তো বলবেন সৈয়দ নজরুল ইসলাম। এই দুই দলের বক্তব্যই সঠিক। তাহলে প্রশ্ন আছে একই সময় একই সাথে ভিন্ন দুইজন ব্যাক্তি কি করে প্রথম রাষ্ট্রপতি হয়? আসলে মূল বিষয়টি হচ্ছে সৈয়দ নজরুল ইসলাম রাষ্ট্রপতি হিসেবে প্রথম শপত নেন। যদিও প্রথম রাষ্ট্রপতি হিসেবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচন করা হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর র হমান ততকালিন পাকিস্থানে কারাবন্দি থাকার দরুন সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থিয়ী রাষ্ট্রপতি হিসেবে শপত নেন। এবার বিচার করার দায়িত্ব পাঠকের, কে বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্রপতি? আমি এখানে বাংলাদেশের সকল রাষ্ট্রপতিদের নাম, তাদের মেয়াদকাল এবং কোন দল থেকে সমর্থীত হয়ে রাষ্ট্রপতি হয়েছেন তার একটা তালিকা তৈরি করেছি। আর হে, সেই সাথে সকল রাষ্ট্রপতিদের ছবিও জুড়ে দিচ্ছি। ১। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। সময়কাল : ১১ই এপ্রিল ১৯৭১ইং হতে ১২ই জানুয়ারী ১৯৭২ ইং পর্যন্ত। আওয়ামী লীগ। ২। সৈয়দ নজরুল ইসলাম। (অস্থায়ী) সময়কাল: ১১ই এপ্রিল ১৯৭১ইং হতে ১০ই জানুয়ারী ১৯৭২ ইং পর্যন্ত। আওয়ামী লীগ। ৩। বিচারপতি : আবু সা

মানুষের চাঁদ জয়ের গল্পো

আকাশের দিকে তাকিয়ে মানুষ সবসময় ভেবেছে এই পৃথিবীর বাইরে কি আছে। তাই চাঁদ, তারা আর মঙ্গলসহ সব গ্রহগুলো তো বটেই আকাশের বাইরে মহাকাশের সবকিছু নিয়েই মানুষের কৌত‚হল ছিলো সেই আদ্যিকাল থেকেই। বিংশ শতাব্দীতে এসে মানুষের মহাকাশ ভ্রমণের সেই স্বপ্ন আলোর মুখ দেখলো। আর আজ কেমন দেখতে দেখতে চাঁদে মানুষের পদার্পণের ৪২ বছর পেরিয়ে যাচ্ছে! আপনারা তো নিশ্চয়ই মানুষের চাঁদ বিজয়ের কাহিনী শু নতে চান। আজকে তাহলে চলেন সেই কাহিনীই শুনে আসি। আমরা জানি সৌরজগতের সব গ্রহ সূর্যের চারিদিকে ঘুরছে আর চাঁদ আবার পৃথিবীর চারিদিকে ঘুরছে। এ কারণেই চাঁদ পৃথিবীর উপগ্রহ। জ্যোৎস্না রাতে আকাশের দিকে তাকালেই তো আপনি চাঁদ দেখতে পান। তখন তোমার যেমন চাঁদে যেতে ইচ্ছা করে, এখন থেকে ৫০ বছর আগের মানুষেরও ইচ্ছা করেছিলো। তাই সোভিয়েত ইউনিয়ন ১৯৫৭ সালে ‘স্পুৎনিক ২’ মহাকাশযানের ভেতরে করে প্রথম পৃথিবীর বাইরে একটি কুকুর পাঠিয়েছিল। ওর নাম ছিল ‘লাইকা’। সোভিয়েত ইউনিয়ন নামের দেশটিকে চিনেছো তো? আরে, এখনকার রাশিয়া। কেনো, মানচিত্রে দেখেননি? এশিয়া আর ইউরোপের উপরের দিকে, যাকে বলে উত্তর দিকে এক বি-শা-ল দেশ! এরপর ১৯৬১ ও ১৯৬৩

History of Nepal

  নেপাল नेपाल নেপাল নীতিবাক্য जननी जन्मभूमिष्च स्वर्गादपि गरीयसी ( সংস্কৃত ) "মা এবং মাতৃভূমি স্বর্গ থেকেও অধিক প্রিয়" জাতীয় সঙ্গীত রাষ্ট্রীয় গান রাজধানী কাঠমান্ডু 27°42′N 85°19′E বৃহত্তম শহর রাজধানী রাষ্ট্রীয় ভাষাসমূহ নেপালী সরকার ফেডারেল প্রজাতন্ত্র - রাষ্ট্রপতি রাম বরণ যাদব - প্রধানমন্ত্রী পুষ্প কমল দহল (প্রচন্ড) একীভূতকরণ ডিসেম্বর ২১ ১৭৬৮ আয়তন - মোট ১৪৭,১৮১ বর্গকিমি ( ৯৩তম) ৫৬,৮২৭ বর্গমাইল - জলভাগ (%) ২.৮ জনসংখ্যা - জুলাই ২০০৫ আনুমানিক ২৭,১৩৩,০০০ (৪০তম) - ২০০২ আদমশুমারি ২৩,১৫১,৪২৩ - ঘনত্ব ১৮৪ /বর্গকিমি ( ৫৬তম) ৪৭৭ /বর্গমাইল জিডিপি (পিপিপি ) ২০০৫ আনুমানিক - মোট $৩৯.১৪ বিলিয়ন ( ৮৭তম) - মাথাপিছু $১,৬৭৫ (১৫৩তম) জিনি (২০০৩-০৪) ৪৭.২ (উচ্চ) এইচডিআই (২০০৩) ০.৫২৬ (মধ্যম) (১৩৬তম) মুদ্রা রুপি ( এনআরএস.) সময় স্থান এনপিটি ( ইউটিসি +৫:৪৫) - গ্রীষ্মকালীন ( ডিএসটি ) পর্যবেক্ষণ করা হয়নি ( ইউটিসি +৫:৪৫) ইন্টারনেট টিএলডি .এনপি কলিং কোড ৯৭৭ ১ রাজার রাষ্ট্রীয় প্রধান হিসেবে যে ক্ষমতা ছিল তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। ২০০৭-রর নভেম্বরে সাংবিধা

ইসলাম (আরবি ভাষা য়: ﻡﻼﺳﻹﺍ আল্- ইসলাম্) একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম।

"ইসলাম" শব্দের অর্থ "আত্মসমর্পণ", বা একক স্রষ্টার নিকট নিজেকে সমর্পন। খ্রিষ্টিয় সম্তম শতকে আরবের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা মুহাম্মদ (সাঃ) এই ধর্ম প্রচার করেন। কুরআন ইসলামের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। কুরআন আল্লাহর বাণী এবং তার কর্তৃক মুহাম্মদের নিকট প্রেরিত বলে মুসলমানরা বিশ্বাস করেন। তাদের বিশ্বাস অনুসারে মুহাম্মদ শেষ নবী। হাদিসে প্রাপ্ত তাঁর নির্দেশিত কাজ ও শিক্ষার ভিত্তিতে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয় । ইহুদি ও খ্রিস্ট ধর্মের ন্যায় ইসলাম ধর্মও আব্রাহামীয় ।[১] মুসলমানের সংখ্যা আনুমানিক ১৪০ কোটি ও তারা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠী ।[২] মুহাম্মদ (সাঃ) ও তার উত্তরসূরীদের প্রচার ও যুদ্ধ জয়ের ফলশ্রুতিতে ইসলাম দ্রুত বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। [৩] বর্তমানে সমগ্র বিশ্ব জুড়ে, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য , উত্তর আফ্রিকা , দক্ষিণ এশিয়া , মধ্য এশিয়া , দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মুসলমানরা বাস করেন। আরবে এ ধর্মের গোড়া পত্তন হলেও অধিকাংশ মুসলমান |অনারব এবং আরব দেশের মুসলমানরা মোট মুসলমান সংখ্যার শতকরা মাত্র ২০ বিশভাগ। [৪]

Artificial Egg

বাংলাদেশে বাজারে আসছে কৃত্রিম ডিম! এবার চীন থেকে বাংলাদেশের বাজারে আসছে কৃত্রিম ডিম। বিষয়টি অবিশ্বাস্য শোনালেও, সত্যি। ইতোমধ্যেই সামজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট, বস্নগ এবং আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে উঠে এসেছে কৃত্রিম ডিম তৈরির ঘটনাটি। চীনে তৈরি এসব কৃত্রিম ডিম দেখতে হুবহু আমাদের দেশি হাঁস-মুরগির ডিমের মতো। খাওয়ার যোগ্য এসব ডিম তৈরিতে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন রাসায়নিক উপাদান, যা মানবদেহের জন্য খুবই ক্ষতিকর। মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ এজেন্সি সম্প্রতি এ বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এতে বলা হয়, ইয়াঙ্গুনসহ দেশটির বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চীন থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হয়ে আসছে। যা দেখতে অবিকল হাঁস মুরগির ডিমের মতো। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, বাংলাদেশসহ আশেপাশের দেশেও এই ডিম পাচার হচ্ছে। তবে এ বিষয়ে এখনো কিছুই জানেন না বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ডিম ব্যবসয়াী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমানউল্লাহ যায়যায়দিনকে বলেন, ‘তিনি কৃত্রিম ডিমের বিষয়টি শুনেছেন। তবে বাংলাদেশের বাজারে এই ডিম চোরাই পথে আসছে কি না, এই বিষয়ে তার কিছু জানা নেই’। এদিকে, চীনের রাষ

Stefen Hoking

লক্ষ লক্ষ বছর ধরে যে প্রশ্ন মানব মনে উকি দিয়ে গেছে বার বার তা হল- এই মহা বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডে আমরা কি একা? উত্তর মেলা ভারি কঠিন। শুধুমাত্র আমাদের গ্যালাক্সি মিল্কিওয়ে তেই নক্ষত্র এর সংখ্যা প্রায় ৪০০ বিলিয়ন। আর গ্যালাক্সি তো মহাবিশ্বে বিলি এর পর বিলিয়ন। বিলিয়ন বিলিয়ন গ্যালাক্সি এর বিলিয়ন বিলিয়ন নক্ষত্রের যদি প্রতি বিলিয়ন এ একটিতেও গ্রহ থাকে তবুও গ্রহের সংখ্যা হিসাবের বাইরে। ১৯৬১ সালে ড্রেক তার সমীকরণে দেখিয়েছেন যে কমপক্ষে ১০০০০ গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব থাকা সম্ভব!! অন্য গ্রহে প্রানের অস্তিত্ব আছে কি নেই এটার উত্তর তো একদিনেই জানা যায়না। মানুষ হাজার হাজার বছর চেষ্টা করেছে কিন্তু এখনো কোন সিদ্ধান্তে পৌছাতে পারেনি। হয়তো আরও হাজার বছর লাগবে। অথবা এই রহস্য কোনদিনও ভেদ হবেনা। এটা নিয়ে জল্পনা কল্পনার তাই আর শেষ নেই। তবে এই রহস্য আরও ঘনীভূত করেছে যে বস্তু তার নাম ইউ.এফ.ও (U.f.o)। পৃথিবীর আকাশে মাঝে মাঝেই দেখতে পাওয়া উড়ন্ত এই অদ্ভুত বস্তু এর ব্যাখাও মানুষের কাছে রয়ে গেছে অধরা। কি এই ইউ.এফ.ও? ইউ.এফ.ও (U.f.o) এর ফুল ফর্ম হচ্ছে -Unidentified Flying Object। অনেকে অবশ্য