বাংলাদেশে বাজারে আসছে কৃত্রিম ডিম! এবার চীন থেকে বাংলাদেশের
বাজারে আসছে কৃত্রিম ডিম।
বিষয়টি অবিশ্বাস্য শোনালেও, সত্যি।
ইতোমধ্যেই সামজিক যোগাযোগের
ওয়েবসাইট, বস্নগ এবং আন্তর্জাতিক
বাজারে আসছে কৃত্রিম ডিম।
বিষয়টি অবিশ্বাস্য শোনালেও, সত্যি।
ইতোমধ্যেই সামজিক যোগাযোগের
ওয়েবসাইট, বস্নগ এবং আন্তর্জাতিক
মিডিয়াতে উঠে এসেছে কৃত্রিম ডিম তৈরির ঘটনাটি। চীনে তৈরি এসব কৃত্রিম ডিম
দেখতে হুবহু আমাদের দেশি হাঁস-মুরগির
ডিমের মতো। খাওয়ার যোগ্য এসব ডিম
তৈরিতে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন
রাসায়নিক উপাদান, যা মানবদেহের জন্য
খুবই ক্ষতিকর। মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ
এজেন্সি সম্প্রতি এ
বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ
করে। এতে বলা হয়, ইয়াঙ্গুনসহ দেশটির
বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চীন
থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হয়ে আসছে। যা দেখতে অবিকল হাঁস মুরগির ডিমের মতো।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, বাংলাদেশসহ
আশেপাশের দেশেও এই ডিম পাচার হচ্ছে।
তবে এ বিষয়ে এখনো কিছুই জানেন
না বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ডিম
ব্যবসয়াী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমানউল্লাহ যায়যায়দিনকে বলেন,
‘তিনি কৃত্রিম ডিমের বিষয়টি শুনেছেন। তবে বাংলাদেশের
বাজারে এই ডিম চোরাই পথে আসছে কি না,
এই বিষয়ে তার কিছু জানা নেই’। এদিকে,
চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল
‘চাইনিজ সেন্ট্রাল টেলিভিশন’ও কৃত্রিম
ডিমের সংবাদের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত করেছে। টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, ‘২০০৪
সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান
সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ
টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম
সম্পর্কে বিশ্লেষণধর্মী তথ্য প্রকাশ হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম
ডিমে কোনো খাদ্যগুন ও প্রোটিন নেই।
বরং তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর।
কিভাবে তৈরি হয় কৃত্রিম ডিম ইন্টারনেট
থেকে প্রাপ্ত প্রস্তুতপ্রনালীতে দেখা যায়,
কুসুম ও সাদা অংশের সমন্বয়ে কৃত্রিম ডিম তৈরি করতে প্লাস্টিকের ছাঁচ ব্যবহৃত হয়।
তবে তার আগে কুসম তৈরি করা হয় বিভিন্ন
রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে।
সরাসরি ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড ও
কালারিং ডাই দিয়ে লাল বা গাঢ় হলুদ
রংয়ের কুসুম তৈরি করা হয়। তার ওপর অতি পাতলা স্বচ্ছ রাসায়নিকের আবরণ
তৈরি করা হয়। যাতে কুসুম ও সাদা অংশ এক
না হয়ে যায়। সাদা অংশ তৈরিতে ব্যবহার
হয় ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রিজিন
জিলাটিন ও এলাম। প্লাস্টিকের ছঁচ ডিমের
সাদা অংশ তৈরি করে তার মাঝখানে ডিমের কুসুম তৈরি করা হয়। শেষ ধাপে ডিমের
উপরের শক্ত খোলস তৈরিতে করা হয়। এর জন্য
ব্যবহার করা হয় ওয়াক্স এর
মিশনখানে ব্যবহার করা হয় প্যারাফিন,
বেনজয়িক এসিড, বেকিং পাউডার,
ক্যালসিয়াম কার্বাইড। সাদা অংশকে ওয়াক্সের দ্রবণে কিছুক্ষণ
নাড়ানো চাড়ানো হয়। বাইরে থেকে স্বল্প
তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতেই তৈরি হয়ে যায়
হুবহু ডিমের মতো দেখতে একটি বস্তু।
জানা গেছে, দেখতে একই রকম হলেও, আসল
ডিম থেকে বেশ পার্থক্য রয়েছে কৃত্রিম ডিমের। কৃত্রিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। অল্প
চাপে ভেঙ্গে যায়। এ ডিম সিদ্ধ করলে এর
কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়। ভাঙ্গার পর আসল
ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায়
না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। মূলত, আসল
ডিমের, মতো স্থিতিস্থাপক ক্ষমতা না থাকার জন্য কুসুমের এ অবস্থা হয়
বলে বিজ্ঞানীরা জানান। কৃত্রিম ডিম
আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড়
এবং এর খোলস মসৃণ। ইন্টারনেট
থেকে আরো জানা যায়, চীনে তৈরী হওয়া এসব
কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায় বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক
উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ,
রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই
ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন এ ধরনের ডিম
খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও
কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল
রোগের কারণ।
দেখতে হুবহু আমাদের দেশি হাঁস-মুরগির
ডিমের মতো। খাওয়ার যোগ্য এসব ডিম
তৈরিতে ব্যবহার করা হয় বিভিন্ন
রাসায়নিক উপাদান, যা মানবদেহের জন্য
খুবই ক্ষতিকর। মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট মর্নিং নিউজ
এজেন্সি সম্প্রতি এ
বিষয়ে একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ
করে। এতে বলা হয়, ইয়াঙ্গুনসহ দেশটির
বিভিন্ন এলাকায় সীমান্তের চোরাপথে চীন
থেকে কৃত্রিম ডিম পাচার হয়ে আসছে। যা দেখতে অবিকল হাঁস মুরগির ডিমের মতো।
প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, বাংলাদেশসহ
আশেপাশের দেশেও এই ডিম পাচার হচ্ছে।
তবে এ বিষয়ে এখনো কিছুই জানেন
না বাংলাদেশ। বাংলাদেশ ডিম
ব্যবসয়াী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আমানউল্লাহ যায়যায়দিনকে বলেন,
‘তিনি কৃত্রিম ডিমের বিষয়টি শুনেছেন। তবে বাংলাদেশের
বাজারে এই ডিম চোরাই পথে আসছে কি না,
এই বিষয়ে তার কিছু জানা নেই’। এদিকে,
চীনের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল
‘চাইনিজ সেন্ট্রাল টেলিভিশন’ও কৃত্রিম
ডিমের সংবাদের সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত করেছে। টেলিভিশনের খবরে বলা হয়, ‘২০০৪
সাল থেকেই তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম ডিম।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত বিজ্ঞান
সাময়িকী ‘দ্য ইন্টারনেট জার্নাল অফ
টক্সোকোলজি’তে কৃত্রিম ডিম
সম্পর্কে বিশ্লেষণধর্মী তথ্য প্রকাশ হয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কৃত্রিম
ডিমে কোনো খাদ্যগুন ও প্রোটিন নেই।
বরং তা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর।
কিভাবে তৈরি হয় কৃত্রিম ডিম ইন্টারনেট
থেকে প্রাপ্ত প্রস্তুতপ্রনালীতে দেখা যায়,
কুসুম ও সাদা অংশের সমন্বয়ে কৃত্রিম ডিম তৈরি করতে প্লাস্টিকের ছাঁচ ব্যবহৃত হয়।
তবে তার আগে কুসম তৈরি করা হয় বিভিন্ন
রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে।
সরাসরি ক্যালসিয়াম ক্লোরাইড ও
কালারিং ডাই দিয়ে লাল বা গাঢ় হলুদ
রংয়ের কুসুম তৈরি করা হয়। তার ওপর অতি পাতলা স্বচ্ছ রাসায়নিকের আবরণ
তৈরি করা হয়। যাতে কুসুম ও সাদা অংশ এক
না হয়ে যায়। সাদা অংশ তৈরিতে ব্যবহার
হয় ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ, রিজিন
জিলাটিন ও এলাম। প্লাস্টিকের ছঁচ ডিমের
সাদা অংশ তৈরি করে তার মাঝখানে ডিমের কুসুম তৈরি করা হয়। শেষ ধাপে ডিমের
উপরের শক্ত খোলস তৈরিতে করা হয়। এর জন্য
ব্যবহার করা হয় ওয়াক্স এর
মিশনখানে ব্যবহার করা হয় প্যারাফিন,
বেনজয়িক এসিড, বেকিং পাউডার,
ক্যালসিয়াম কার্বাইড। সাদা অংশকে ওয়াক্সের দ্রবণে কিছুক্ষণ
নাড়ানো চাড়ানো হয়। বাইরে থেকে স্বল্প
তাপ প্রয়োগ করা হয়। এতেই তৈরি হয়ে যায়
হুবহু ডিমের মতো দেখতে একটি বস্তু।
জানা গেছে, দেখতে একই রকম হলেও, আসল
ডিম থেকে বেশ পার্থক্য রয়েছে কৃত্রিম ডিমের। কৃত্রিম অনেক বেশি ভঙ্গুর। অল্প
চাপে ভেঙ্গে যায়। এ ডিম সিদ্ধ করলে এর
কুসুম বর্ণহীন হয়ে যায়। ভাঙ্গার পর আসল
ডিমের মতো কুসুম এক জায়গায়
না থেকে চারপাশে ছড়িয়ে পড়ে। মূলত, আসল
ডিমের, মতো স্থিতিস্থাপক ক্ষমতা না থাকার জন্য কুসুমের এ অবস্থা হয়
বলে বিজ্ঞানীরা জানান। কৃত্রিম ডিম
আকারে আসল ডিমের তুলনায় সামান্য বড়
এবং এর খোলস মসৃণ। ইন্টারনেট
থেকে আরো জানা যায়, চীনে তৈরী হওয়া এসব
কৃত্রিম বা নকল ডিম এক কথায় বিষাক্ত। কৃত্রিম ডিম তৈরিতে ব্যবহৃত রাসায়নিক
উপাদান ক্যালসিয়াম কার্বনেট, স্টার্চ,
রেসিন, জিলেটিন মানবদেহের জন্য খুবই
ক্ষতিকর। দীর্ঘদিন এ ধরনের ডিম
খেলে স্নায়ুতন্ত্র ও
কিডনিতে সমস্যা হতে পারে। ক্যালসিয়াম কার্বাইড ফুসফুসের ক্যান্সারসহ জটিল
রোগের কারণ।
Comments
Post a Comment