রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘জুমা হচ্ছে শ্রেষ্ঠ দিবস। ’ তিনি আরও বলেছেন, এক জুমা থেকে আরেক জুমার মধ্যে সংঘটিত গুনাহ মাফ হয়ে যায়। সূরা আল জুমায় ইরশাদ করা হয়েছে, ‘যখন সালাতের জন্য জুমার দিবসে আহ্বান জানানো হয়, তখনই আল্লাহর স্মরণের উদ্দেশ্যে জলদি চলে এসো এবং ব্যবসায়িক লেনদেন বাদ দাও। এটা তোমাদের জন্য উত্তম যদি তোমরা জানতে।’ হজরত হাফসা(রা.) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘প্রত্যেক (প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষ) মুসলমানের জন্য জুমার নামাজ আদায় করা ওয়াজিব- অপরিহার্য কর্তব্য।’ (সূনানে নাসায়ী) রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি অবহেলা - অলসতা করে তিন জুমার নামাজ ছেড়ে দিল, আল্লাহ তার অন্তরে মোহর মেরে দেবেন।’ (আবু দাউদ, নাসায়ী।) আরেক হাদিসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে লোক কোনো ওজর এবং অনিষ্টের ভয় ছাড়া জুমার নামাজে অংশগ্রহণ করে না, মোনাফেকের এমন দফতরে তার নাম লিপিবদ্ধ করা হয়, যা কখনো মোছা এবং রদবদল করা হয় না।’ তিরমিযী শরীফে আছে, হজরত ইবনে আব্বাস (রা.)-এর কাছে এমন এক ব্যক্তির ব্যাপারে জিজঞাসা করা হলো, যে দিনভর রোজা রাখে এবং রাতভর নামাজ পড়ে কিন্তু জামাতে এবং জুমায় শামিল হয় না তার হুকুম কি? প্রত্...