ছিপছিপে সুন্দর শরীর সবার প্রিয়।এই প্রত্যাশা পূরণ সহজ কাজ নয়। রসনার সংযম এবং নিয়মিত শরীর চর্চায় ব্রত শক্ত মনের মানুষই স্বাভাবিক ওজন ও সুস্থ শরীর নিয়ে বেঁচে থাকেন। এ জন্য অহেতুক জীমে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। এ জন্য খুব বেশী প্রচেষ্টা বা জোগাড় যন্ত্রের প্রয়োজন পড়ে না। কতিপয় বদ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে। ভাত খাবেন নাম মাত্র। দ্বিতীয়ত, প্রতিদিন জীবনযাপনে যাই ঘটুক নিজে নিজে একটু ব্যায়াম করে নেবন। সেটা হাঁটা , সাতার বা ফ্রি হ্যান্ড যাই আপনার পছন্দ। এ দুটি হলে জীমে না গিয়ে ওজন কমানোর প্রাথমিক ও অন্যতম শর্ত। ওজন কমানোর সবচেয়ে ভালো প্রাকৃতিক উপায় হল- এমন ডায়েট মেনে চলুন, যাতে বেশি পরিমানে কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট বা জটিল শর্করা এবং ফাইবার বা তন্তু আছে, মাঝারি পরিমানে প্রেটিন আছে এবং কম পরিমানে ফ্যাট আছে। আলু, কুমড়ো, কাচাঁকলা খাবেন না, ছাঁকা তেলে ভাজা কিছু খাবেনা, তা সে বেগুন হোক বা পটল ভাজা হোক। অ্যালকোহল, এনার্জি ড্রিংকস, হেলথ ড্রিংকস্, সফট ড্রিংকস খাবেন না। চিনি একেবারই খাবেনা, প্রেয়োজনে সুইটনার চলতে পারে। গরু, খাসির মাংস ও চিংড়ি মাছ মোটেই খাবেনা।কোন ধরনের কাজের সাথে আপনি যুক্ত তার ওপর নির্ভর করবে আপনার পারফেক্ট ডায়েট। ওবেসিটি কমিয়ে সুস্থ থাকার জন্য প্রতিদিন যথেষ্ট পরিমানে ফল ও শাকসবজি খান। অসময়ে খিদে পেলে টোষ্ট বিস্কুট খান। ফল ও খেতে পারেন। লাউ বা অন্য সবজির রস বা সিদ্ধ শাকসবজি, কাঁচা শস্য, গাজর খেতে পারেন। সব সয়য়ে কম খাবেন। আপনার পছন্দ-অপছন্দের খাবার, বর্তমান খাদ্যভ্যাস ও বাজেটের ওপর ভিত্তি করে ডায়েটিসিয়ানের কাছ থেকে ডায়েট চার্ট তৈরী করুন।
১.উচ্চ রক্তচাপে রসুন খুবই উপকারী একথা গবেষণায় প্রমাণ করেছেন জার্মান চিকিৎসকগণ। ২.রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে রসুনের ভূমিকা কার্যকরী। ৩.বাতের ব্যাথায় বা কোন আঘাত প্রাপ্ত স্থানে সরিষার তেলে রসুন গরম করে ম্যাসেজ করলে ব্যাথা লাঘব হয়। ৪.দাঁতের ব্যাথায় রসুন ব্যবহারে ব্যাথা কমে যায়। ৫.সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে রসুন একাধারে ভাইরাসরোধী, ছত্রাকরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী পেনিসিলিনের মতো জীবাণুনাশক। ৫.ইকোলাই এবং টাইফয়েড জীবাণুধ্বংস করার মতো ক্ষমতা রাখে রসুন। ৬.রসুন খেলে অন্ত্রের জীবাণু ধ্বংস হয়ে পেটের সমস্যা নিরাময় হয়।
Comments
Post a Comment