১ - নবী করিম (সাঃ) বলেছেন ,
যে ব্যাক্তি নিয়মিত ভাবে এই
সুরা পাঠ করবে তার জন্য
বেহেস্তের আট টি দরজা উন্মুক্ত
থাকবে , সে যে কোনও
দরজা দিয়ে প্রবেশ করতে পারবে !
২ - অন্য হাদিস এ আছে ম সূর্য
উঠার সময় এই সুরা পরলে পাঠকের
সকল প্রকার অভাব দূরীভূত
হয়ে যায় !
৩ - বর্ণিত আছে রাতে শোয়ার
পূর্বে এই সুরা পড়ে শুইলে নিষ্পাপ
অবস্থায় ঘুম থেকে জাগ্রত হবে !
৪ - এই সুরা একবার পাঠ করলে দশ
খতম কুরআন পাঠের সোয়াব
লিখা হয় ও পাঠকের সকল গুনাহ
মাফ হয়ে যায় !
৫ - হযরত আলী (রাঃ)
থেকে বর্ণিতঃ নবী করিম (সাঃ)
বলেছেনঃ সুরা ইয়াসিন এর আমল
করো , উহাতে দশ
টি ফায়দা আছে , উহা পাঠ
করলে ক্ষুধা দূরীভূত হয় , বস্ত্রের ব্যাবস্থা হয় , বিবাহ হতে যার
দেরি হয় সে নিয়মিত পাঠ
করলে শীঘ্রই তার বিবাহ হবে ,
ভয় এবং বিপদ গ্রস্ত ব্যাক্তি পাঠ
করলে ভয় ও বিপদ
থেকে রক্ষা পাবে , কোনও ব্যাক্তি কারাগারে আটকা পরলে শীঘ্রই
মুক্তি পাবে , মুসাফির পাঠ
করলে বন্ধু
পাবে ,এবং হারিয়ে যাওয়া জিনিষ
ফিরে পাবে , মুমুরশ ব্যাক্তির
পাশে পাঠ করলে মৃত্যু কষ্ট সহজ হবে , রোগাক্রান্ত
ব্যাক্তি পাঠ করলে আরোগ্য
হবে ইনশা আল্লাহ
১.উচ্চ রক্তচাপে রসুন খুবই উপকারী একথা গবেষণায় প্রমাণ করেছেন জার্মান চিকিৎসকগণ। ২.রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে রসুনের ভূমিকা কার্যকরী। ৩.বাতের ব্যাথায় বা কোন আঘাত প্রাপ্ত স্থানে সরিষার তেলে রসুন গরম করে ম্যাসেজ করলে ব্যাথা লাঘব হয়। ৪.দাঁতের ব্যাথায় রসুন ব্যবহারে ব্যাথা কমে যায়। ৫.সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে রসুন একাধারে ভাইরাসরোধী, ছত্রাকরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী পেনিসিলিনের মতো জীবাণুনাশক। ৫.ইকোলাই এবং টাইফয়েড জীবাণুধ্বংস করার মতো ক্ষমতা রাখে রসুন। ৬.রসুন খেলে অন্ত্রের জীবাণু ধ্বংস হয়ে পেটের সমস্যা নিরাময় হয়।
Comments
Post a Comment