Skip to main content

অল্প টাকায় ব্যবসা করতে পারেন ২য় পর্ব, A small business can make money

প্রথম পর্বের পর অনেক সারা পেয়েছি, তাই এই ২য় টিউনি করতে আগ্রহী হয়েছি, আমরা যারা আমাদের আয় বাড়াতে চাই, তারা প্রতিনিয়ত নতুন কিছু করতে চাই, বা যারা এখনো কিছু করতে পারছেন না, তারা কিছু শুরু করতে চান অল্প টাকায়, তাদের জন্য আমার কিছু অল্প টাকায় ব্যবসার আইডিয়া মাথায় গুর পাক খাচ্ছে, (আমি চাকুরির পাশা পাশি করি), তাই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করতে আসলাম, প্লিজ ঠাণ্ডা মাথায় একটু পড়ে বুঝে দেখুন, আপনার না হলেও আপনার আসে পাশের কারো কাজে লাগতে পারে।







আজকে আমি আলোচনা করবো আরো কিছু ব্যবসা নিয়ে, ব্যবসা ব্যবসাই হয়, তা যতোই ছোট হোক না কেনো। তাই ব্যবসা করে নিজেই নিজেকে গড়ে তুলুন।



আপনি প্রথমেই অল্প টাকায় ৫-১০ হাজার টাকায় শুরু করতে পারেন, যে ব্যবসা গুলো

১- এনার্জি লাইট

আমাদের দেশের বিভিন্ন বাজারে রাস্তা ঘাটেই এখন দেখতে পাওয়া যায় অল্প টাকায় এনার্জি বাল্ব বিক্রি করতে, ওরা নাকি কোম্পানির প্রচারের জন্য ৭০% ডিসকাউন্টে ৩০০ টাকার বাল্ব মাত্র ১০০ টাকায় দিচ্ছে, অনেকে আবার ২০০ টাকার বাল্ব কিনলে ১টার সাথে আরেকটি বাল্ব ফ্রি দেয়, এতে বিক্রিও হচ্ছে অনেক, তাই আপনিও শুরু করতে পারেই এই ব্যবসা। লাইট গুলো খুভি অল্প দামে কিনতে পাওয়া যায়। তাই বিক্রি করে আপনি ভালোই আয় করতে পারেন।


আপনি ইচ্ছে করলে প্রতি দিন কম পক্ষে ২০ থেকে ৪০ টা বাল্ব বিক্রি করতে পারবেন, সারা দিনে।

প্রতি দিন যদি ২০ টি বাল্ব বিক্রি করেন প্রতি দিন, আপনি ২০ টাকা করে আয় করেন -

তাহলে প্রতি দিন ২০ গুন ২০ সমান ৪০০ টাকা

তাহলে মাসে ৪০০ গুন ৩০ সমান ১২০০০ হাজার টাকা, ওয়াও

বেকার বসে না থেকে আজি শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা।

২- চার্জার লাইটের ব্যবসা

শুরু করতে পারেন অল্প টাকায় চার্জার লাইটের ব্যবসা, উপরের নিয়মেই এই ব্যবসা করতে পারেন। বা এনার্জি লাইটের সাথেই এই ব্যবসা করতে পারেন।


এখন যে হারে কারেন্ট যাচ্ছে, তাতে সবারি সমস্যা হচ্ছে, পড়ালেখার পাশা পাশি ব্যবসা বানিজ্য করতেও সমস্যা হচ্ছে, ফুটপাতের ব্যবসা করতেও এখন এই লাইটি রাতের ভেলায় বরসা। তাই অল্প টাকায় আজি শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা। একটি ব্যটারির সাথে চার্জার সার্কিট ও লাইট এটাচ থাকে। দামেও সস্থা।

৯০ - ১১০ টাকায় নিনে, সহজেই ১৫০ টাকার মতো বিক্রি করতে পারেন।



৩- মিনি আইপিএস এর ব্যবসা

এসেছে গরমের দিন, সাথে লোডশেডিং এর শুরু। তাই আপনি সহজেই বিক্রি করতে পারেন মিনি আইপিএস এর ব্যবসা। একটি বক্স, সাথে টেবিল ফ্যান ও বাল্ব দিয়ে সহজেই বিক্রি করতে পারেই এই মিনি আইপিএস।


প্রতি পিস মাত্র ১৬০০ থেকে ১৮০০ টাকার মধ্যেই কিনে শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা। বিক্রি করা যায় ২৩০০ থেকে ২৫০০ টাকার মতোই। তাই লাভটাও কম না।



চলবে - তাই বাকি টিউন গুলো পেতে এর সাথেই থাকুন।

Comments

Popular posts from this blog

¤¤আসুন রসুনের ওষধি গুনাবলি জানি¤¤

১.উচ্চ রক্তচাপে রসুন খুবই উপকারী একথা গবেষণায় প্রমাণ করেছেন জার্মান চিকিৎসকগণ। ২.রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে রসুনের ভূমিকা কার্যকরী। ৩.বাতের ব্যাথায় বা কোন আঘাত প্রাপ্ত স্থানে সরিষার তেলে রসুন গরম করে ম্যাসেজ করলে ব্যাথা লাঘব হয়। ৪.দাঁতের ব্যাথায় রসুন ব্যবহারে ব্যাথা কমে যায়। ৫.সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে রসুন একাধারে ভাইরাসরোধী, ছত্রাকরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী পেনিসিলিনের মতো জীবাণুনাশক। ৫.ইকোলাই এবং টাইফয়েড জীবাণুধ্বংস করার মতো ক্ষমতা রাখে রসুন। ৬.রসুন খেলে অন্ত্রের জীবাণু ধ্বংস হয়ে পেটের সমস্যা নিরাময় হয়।

Biography of Kazi Nazrul Islam

Kazi Nazrul Islam (1899-1976 ) was a Bengali poet, musician, and revolutionary who is widely regarded as the national poet of Bangladesh. He was born on May 25, 1899, in the village of Churulia in the Bardhaman district of West Bengal, India. Nazrul was the second of three sons of his parents Kazi Faqeer Ahmed and Zahida Khatun. He lost his father at an early age and was brought up by his mother and elder brother. Nazrul had a keen interest in music from an early age and learned to play the flute, the tabla, and the harmonium. He also showed an early talent for writing poetry and began writing at the age of ten. In 1917, Nazrul joined the British Indian Army and was sent to the Middle East during World War I. He was deeply affected by the poverty and inequality he witnessed there and became involved in revolutionary politics. He returned to India in 1920 and began writing poetry that reflected his revolutionary views. Nazrul's poetry and music became very popular, and he became

অল্প টাকায় করুন লাভ জনক ব্যবসা ৫ম পর্ব

আমদের দেশের সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বেকারত্ব,  আর এই বেকারত্ব এর দিক দিয়ে এগিয়ে আছে শিক্ষিত সমাজ। যারা অশিক্ষিত  তারা বিভিন্ন ছোট খাটো কাজ করে ঠিকি দিন পার করছে, তাই বলা যায় শিক্ষিত লোকি বেশি বেকার। তাই আমি কিছু অল্প টাকায় সম্মান জনক ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করলাম। অপ্ল টাকায় ইচ্ছে করলেই অনেক ব্যবসা করা যায়। তাহলে বসে না থেকে চলেন ব্যবসা করি। মোবাইলের চার্জার: আপনি অল্প টাকায় শুরু করতে পারেন মোবাইলের চার্জার এর ব্যবসা। আপনার এলাকায় যে মোবাইলের দোকান গুলো আছেএ, তাদের সাথে আলাপ করে তাদেরকে মোবাইল এর চার্জার সাপ্লাই দিতে পারেন। তার পর আস্তে আস্তে আপনার ইউনিয়নের মার্কেট দরতে পারেন। তার পর ফুল জেলা দরতে পারেন, আশা করি আপনার চাকুরির চেয়ে বেশি টাকা কামাতে পারবেন। মনে করেন- একটি মোবাইলের চার্জার কিনলেন ৫৫ টাকায়। আর বিক্রি করলেন ৬৫ টাকায়। তাহলে লাভ হচ্ছে ১০ টাকা। প্রতি দোকানিকে দিলেন ২০ পিস করে চার্জার, তাহলে ২০ দোকানিকে মাসে কমপক্ষে দিলেন ৪০০ চার্জার, তাহলে লাভ৪০০ গুন ১০ সমান ৪০০০ টাকা। ইয়ার ফোন : মোবাইলের ইয়ার ফোন কিনতে পারেন, ৫০-৫৫ টাকায়, তা বিক্রি করলেন ৬৫-৭০ টাকায়। তাহলে