আমদের দেশের সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বেকারত্ব, আর এই বেকারত্ব এর দিক
দিয়ে এগিয়ে আছে শিক্ষিত সমাজ। যারা অশিক্ষিত তারা বিভিন্ন ছোট খাটো কাজ
করে ঠিকি দিন পার করছে, তাই বলা যায় শিক্ষিত লোকি বেশি বেকার। তাই আমি কিছু
অল্প টাকায় সম্মান জনক ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করলাম। অপ্ল টাকায় ইচ্ছে
করলেই অনেক ব্যবসা করা যায়। তাহলে বসে না থেকে চলেন ব্যবসা করি।
মোবাইলের চার্জার: আপনি অল্প টাকায় শুরু করতে পারেন মোবাইলের চার্জার এর ব্যবসা। আপনার এলাকায় যে মোবাইলের দোকান গুলো আছেএ, তাদের সাথে আলাপ করে তাদেরকে মোবাইল এর চার্জার সাপ্লাই দিতে পারেন। তার পর আস্তে আস্তে আপনার ইউনিয়নের মার্কেট দরতে পারেন। তার পর ফুল জেলা দরতে পারেন, আশা করি আপনার চাকুরির চেয়ে বেশি টাকা কামাতে পারবেন।
মনে করেন- একটি মোবাইলের চার্জার কিনলেন ৫৫ টাকায়। আর বিক্রি করলেন ৬৫ টাকায়। তাহলে লাভ হচ্ছে ১০ টাকা। প্রতি দোকানিকে দিলেন ২০ পিস করে চার্জার, তাহলে ২০ দোকানিকে মাসে কমপক্ষে দিলেন ৪০০ চার্জার,
তাহলে লাভ৪০০ গুন ১০ সমান ৪০০০ টাকা।
ইয়ার ফোন : মোবাইলের ইয়ার ফোন কিনতে পারেন, ৫০-৫৫ টাকায়, তা বিক্রি করলেন ৬৫-৭০ টাকায়। তাহলে সেই একি হিসেব মতো প্রায় মাসে ২০০ পিস বিক্রি করে পাবেন ২০০০ হাজার টাকা লাভ।
পাওয়ার ব্যাংক: মোবাইলের জন্য এখন পাওয়ার ব্যাংক সবারি কিনতে হচ্ছে, কারন এখন কার স্মার্ট মোবাইল গুলোতে চার্জ ভালো থাকেনা। তাই আপনিও সাপ্লাই দিতে পারেন এই মোবাইল এর পাওয়ার ব্যাংক, বিভিন্ন কোয়লিটির পাওয়ার ব্যাংক আছে মার্কেটে। তবে বেশি এম্পিয়ার এর পাওয়ার ব্যাংক গুলোই চলে বেশি। তাই আপনিও বেশি এম্পিয়ার এর পাওয়ার ব্যাংক সাপ্লাই দিতে পারেন।
ধরেন -
২০০০০ এম্পিয়ারের একটি পাওয়ার ব্যাংক আপনি কিনলেন মাত্র ৩৫০ টাকায়, আর সাপ্লাই দিলেন ৪০০-৪৫০ টাকায়। তাহলে প্রতি মাসে কম পক্ষে মোট সাপ্লাই দিলেন ৫০ পিস। যদি ১০০ করে ৫০ পিসে লাভ করেন তাহলে লাভ পাবেন ৫০০০ টাকা। কারন দোকানি মিনিমাম এই পাওয়ার ব্যাংক বিক্রি করবে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। তাই অর্ধেক দাম দিয়ে হলেও দোকানি আপনার কাছ থেকে কিনবে। তাই নো চিন্তা ডু ব্যবসা।
সেল্ফি স্টিক: বর্তমানে চারিদিকে চলছে সেল্ফি ফিবার, তাই সেল্ফি স্টিক হতে পারে লাভ জনক বিনিয়োগ। আপনি একটি সেল্ফি স্টিক পেয়ে যাবেন ২০০-২৫০ টাকায়, আর দোকানিদের দিলেন ৩০০-৩৫০ টাকায়। তাহলে মিনিমাম লাভ হবে ১০০ টাকা, ৩০ পিস মাসে সাপ্লাই দিলে পাবেন ৩০০০ টাকা লাভ।
মিনি চার্জার ফ্যান: এই গরমে চরম অবস্থা সবার গরমে, তাই এই পোর্টেবল মিনি চার্জার ফ্যান বিক্রি করতে পারেন, হাই স্প্রিড চার্জার ফ্যান, আকর্শনিয় ডিজাইন, তাই ক্রেতা পাবেন সহজেই।
মাত্র ৩০০ টাকায় পেয়ে যাবেন এই ফ্যান। বিক্রি করলেন ৫০ টাকা লাভে। তাহলে ৩০ পিস মাসে বিক্রি করে পাবেন ১৫০০ টাকা। যদি আপনি সরা সরি ক্রেতার হাতে দিতে পারেন তাহলে লাভ পাবেন ১০০- ২০০ টাকা।
মোবাইল পাখা: এই গরমে মানুষ একটু আরামের জন্য খুজে ট্রাভেল পাখা, আর সেইটা যদি মোবাইল দিয়েই চলে, তাহলেত সোনায় সোহাগা। তাই বিক্রি করতে পারেই এই মোবাইল পাখা। মাত্র ১০০-১২০ টাকায় কিনে বিক্রি করতে পারবেন ১৫০-২০০ টাকায়, ৫০ করে লাভ করলেও লাভ হবে ৫০ পিসে ২৫০০ টাকা.
এই রকম হাজারো প্রডাক্ট আছে, যা অল্প টাকা দিয়ে কিনে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আজ হয়তো আপনার ইউনিয়নে সাপ্লাই দিচ্ছে। এমন টাইম আসবে যখন জেলাতেও সাপ্লাই দিতে পারবেন, তখন ইনকাম ডাবল হয়ে যাবে।
তাই বসে শুয়ে স্বপ্ন না দেখে এখনি নেমে পড়ুন বাস্তবনায়নে। আপনিউ পারবেন, মানুষি পারে সাক্সেস হতে, তাই নেমে পরুন এই ব্যবসায়। পাইকারি সেলে লাভ কম হলেও, যখন পরিমাণ বেড়ে যাবে তখন লাভও কয়েক গুন বেড়ে যাবে।
প্রয়োজনে - 01838161715
মোবাইলের চার্জার: আপনি অল্প টাকায় শুরু করতে পারেন মোবাইলের চার্জার এর ব্যবসা। আপনার এলাকায় যে মোবাইলের দোকান গুলো আছেএ, তাদের সাথে আলাপ করে তাদেরকে মোবাইল এর চার্জার সাপ্লাই দিতে পারেন। তার পর আস্তে আস্তে আপনার ইউনিয়নের মার্কেট দরতে পারেন। তার পর ফুল জেলা দরতে পারেন, আশা করি আপনার চাকুরির চেয়ে বেশি টাকা কামাতে পারবেন।
মনে করেন- একটি মোবাইলের চার্জার কিনলেন ৫৫ টাকায়। আর বিক্রি করলেন ৬৫ টাকায়। তাহলে লাভ হচ্ছে ১০ টাকা। প্রতি দোকানিকে দিলেন ২০ পিস করে চার্জার, তাহলে ২০ দোকানিকে মাসে কমপক্ষে দিলেন ৪০০ চার্জার,
তাহলে লাভ৪০০ গুন ১০ সমান ৪০০০ টাকা।
ইয়ার ফোন : মোবাইলের ইয়ার ফোন কিনতে পারেন, ৫০-৫৫ টাকায়, তা বিক্রি করলেন ৬৫-৭০ টাকায়। তাহলে সেই একি হিসেব মতো প্রায় মাসে ২০০ পিস বিক্রি করে পাবেন ২০০০ হাজার টাকা লাভ।
পাওয়ার ব্যাংক: মোবাইলের জন্য এখন পাওয়ার ব্যাংক সবারি কিনতে হচ্ছে, কারন এখন কার স্মার্ট মোবাইল গুলোতে চার্জ ভালো থাকেনা। তাই আপনিও সাপ্লাই দিতে পারেন এই মোবাইল এর পাওয়ার ব্যাংক, বিভিন্ন কোয়লিটির পাওয়ার ব্যাংক আছে মার্কেটে। তবে বেশি এম্পিয়ার এর পাওয়ার ব্যাংক গুলোই চলে বেশি। তাই আপনিও বেশি এম্পিয়ার এর পাওয়ার ব্যাংক সাপ্লাই দিতে পারেন।
ধরেন -
২০০০০ এম্পিয়ারের একটি পাওয়ার ব্যাংক আপনি কিনলেন মাত্র ৩৫০ টাকায়, আর সাপ্লাই দিলেন ৪০০-৪৫০ টাকায়। তাহলে প্রতি মাসে কম পক্ষে মোট সাপ্লাই দিলেন ৫০ পিস। যদি ১০০ করে ৫০ পিসে লাভ করেন তাহলে লাভ পাবেন ৫০০০ টাকা। কারন দোকানি মিনিমাম এই পাওয়ার ব্যাংক বিক্রি করবে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। তাই অর্ধেক দাম দিয়ে হলেও দোকানি আপনার কাছ থেকে কিনবে। তাই নো চিন্তা ডু ব্যবসা।
সেল্ফি স্টিক: বর্তমানে চারিদিকে চলছে সেল্ফি ফিবার, তাই সেল্ফি স্টিক হতে পারে লাভ জনক বিনিয়োগ। আপনি একটি সেল্ফি স্টিক পেয়ে যাবেন ২০০-২৫০ টাকায়, আর দোকানিদের দিলেন ৩০০-৩৫০ টাকায়। তাহলে মিনিমাম লাভ হবে ১০০ টাকা, ৩০ পিস মাসে সাপ্লাই দিলে পাবেন ৩০০০ টাকা লাভ।
মিনি চার্জার ফ্যান: এই গরমে চরম অবস্থা সবার গরমে, তাই এই পোর্টেবল মিনি চার্জার ফ্যান বিক্রি করতে পারেন, হাই স্প্রিড চার্জার ফ্যান, আকর্শনিয় ডিজাইন, তাই ক্রেতা পাবেন সহজেই।
মাত্র ৩০০ টাকায় পেয়ে যাবেন এই ফ্যান। বিক্রি করলেন ৫০ টাকা লাভে। তাহলে ৩০ পিস মাসে বিক্রি করে পাবেন ১৫০০ টাকা। যদি আপনি সরা সরি ক্রেতার হাতে দিতে পারেন তাহলে লাভ পাবেন ১০০- ২০০ টাকা।
মোবাইল পাখা: এই গরমে মানুষ একটু আরামের জন্য খুজে ট্রাভেল পাখা, আর সেইটা যদি মোবাইল দিয়েই চলে, তাহলেত সোনায় সোহাগা। তাই বিক্রি করতে পারেই এই মোবাইল পাখা। মাত্র ১০০-১২০ টাকায় কিনে বিক্রি করতে পারবেন ১৫০-২০০ টাকায়, ৫০ করে লাভ করলেও লাভ হবে ৫০ পিসে ২৫০০ টাকা.
এই রকম হাজারো প্রডাক্ট আছে, যা অল্প টাকা দিয়ে কিনে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আজ হয়তো আপনার ইউনিয়নে সাপ্লাই দিচ্ছে। এমন টাইম আসবে যখন জেলাতেও সাপ্লাই দিতে পারবেন, তখন ইনকাম ডাবল হয়ে যাবে।
তাই বসে শুয়ে স্বপ্ন না দেখে এখনি নেমে পড়ুন বাস্তবনায়নে। আপনিউ পারবেন, মানুষি পারে সাক্সেস হতে, তাই নেমে পরুন এই ব্যবসায়। পাইকারি সেলে লাভ কম হলেও, যখন পরিমাণ বেড়ে যাবে তখন লাভও কয়েক গুন বেড়ে যাবে।
প্রয়োজনে - 01838161715
হেডফোন কম দামে পাব কই ?
ReplyDelete