Skip to main content

অল্প টাকায় করুন লাভ জনক ব্যবসা ৫ম পর্ব

আমদের দেশের সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বেকারত্ব,  আর এই বেকারত্ব এর দিক দিয়ে এগিয়ে আছে শিক্ষিত সমাজ। যারা অশিক্ষিত  তারা বিভিন্ন ছোট খাটো কাজ করে ঠিকি দিন পার করছে, তাই বলা যায় শিক্ষিত লোকি বেশি বেকার। তাই আমি কিছু অল্প টাকায় সম্মান জনক ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করলাম। অপ্ল টাকায় ইচ্ছে করলেই অনেক ব্যবসা করা যায়। তাহলে বসে না থেকে চলেন ব্যবসা করি।

মোবাইলের চার্জার: আপনি অল্প টাকায় শুরু করতে পারেন মোবাইলের চার্জার এর ব্যবসা। আপনার এলাকায় যে মোবাইলের দোকান গুলো আছেএ, তাদের সাথে আলাপ করে তাদেরকে মোবাইল এর চার্জার সাপ্লাই দিতে পারেন। তার পর আস্তে আস্তে আপনার ইউনিয়নের মার্কেট দরতে পারেন। তার পর ফুল জেলা দরতে পারেন, আশা করি আপনার চাকুরির চেয়ে বেশি টাকা কামাতে পারবেন।


মনে করেন- একটি মোবাইলের চার্জার কিনলেন ৫৫ টাকায়। আর বিক্রি করলেন ৬৫ টাকায়। তাহলে লাভ হচ্ছে ১০ টাকা। প্রতি দোকানিকে দিলেন ২০ পিস করে চার্জার, তাহলে ২০ দোকানিকে মাসে কমপক্ষে দিলেন ৪০০ চার্জার,
তাহলে লাভ৪০০ গুন ১০ সমান ৪০০০ টাকা।

ইয়ার ফোন : মোবাইলের ইয়ার ফোন কিনতে পারেন, ৫০-৫৫ টাকায়, তা বিক্রি করলেন ৬৫-৭০ টাকায়। তাহলে সেই একি হিসেব মতো প্রায় মাসে ২০০ পিস বিক্রি করে পাবেন ২০০০ হাজার টাকা লাভ।


পাওয়ার ব্যাংক: মোবাইলের জন্য এখন পাওয়ার ব্যাংক সবারি কিনতে হচ্ছে, কারন এখন কার স্মার্ট মোবাইল গুলোতে চার্জ ভালো থাকেনা। তাই আপনিও সাপ্লাই দিতে পারেন এই মোবাইল এর পাওয়ার ব্যাংক, বিভিন্ন কোয়লিটির পাওয়ার ব্যাংক আছে মার্কেটে। তবে বেশি এম্পিয়ার এর পাওয়ার ব্যাংক গুলোই চলে বেশি। তাই আপনিও বেশি এম্পিয়ার এর পাওয়ার ব্যাংক সাপ্লাই দিতে পারেন।

ধরেন -
২০০০০ এম্পিয়ারের একটি পাওয়ার ব্যাংক আপনি কিনলেন মাত্র ৩৫০ টাকায়, আর সাপ্লাই দিলেন ৪০০-৪৫০ টাকায়। তাহলে প্রতি মাসে কম পক্ষে মোট সাপ্লাই দিলেন ৫০ পিস। যদি ১০০ করে ৫০ পিসে লাভ করেন তাহলে লাভ পাবেন ৫০০০ টাকা। কারন দোকানি মিনিমাম এই পাওয়ার ব্যাংক বিক্রি করবে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। তাই অর্ধেক দাম দিয়ে হলেও দোকানি আপনার কাছ থেকে কিনবে। তাই নো চিন্তা ডু ব্যবসা।


সেল্ফি স্টিক: বর্তমানে চারিদিকে চলছে সেল্ফি ফিবার, তাই সেল্ফি স্টিক হতে পারে লাভ জনক বিনিয়োগ। আপনি একটি সেল্ফি স্টিক পেয়ে যাবেন ২০০-২৫০ টাকায়, আর দোকানিদের দিলেন ৩০০-৩৫০ টাকায়। তাহলে মিনিমাম লাভ হবে ১০০ টাকা, ৩০ পিস মাসে সাপ্লাই দিলে পাবেন ৩০০০ টাকা লাভ।


মিনি চার্জার ফ্যান: এই গরমে চরম অবস্থা সবার গরমে, তাই এই পোর্টেবল মিনি চার্জার ফ্যান বিক্রি করতে পারেন, হাই স্প্রিড চার্জার ফ্যান, আকর্শনিয় ডিজাইন, তাই ক্রেতা পাবেন সহজেই।

মাত্র ৩০০ টাকায় পেয়ে যাবেন এই ফ্যান। বিক্রি করলেন ৫০ টাকা লাভে। তাহলে ৩০ পিস মাসে বিক্রি করে পাবেন ১৫০০ টাকা। যদি আপনি সরা সরি ক্রেতার হাতে দিতে পারেন তাহলে লাভ পাবেন ১০০- ২০০ টাকা।


মোবাইল পাখা: এই গরমে মানুষ একটু আরামের জন্য খুজে ট্রাভেল পাখা, আর সেইটা যদি মোবাইল দিয়েই চলে, তাহলেত সোনায় সোহাগা। তাই বিক্রি করতে পারেই এই মোবাইল পাখা। মাত্র ১০০-১২০ টাকায় কিনে বিক্রি করতে পারবেন ১৫০-২০০ টাকায়, ৫০ করে লাভ করলেও লাভ হবে ৫০ পিসে ২৫০০ টাকা.


এই রকম হাজারো প্রডাক্ট আছে, যা অল্প টাকা দিয়ে কিনে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। আজ হয়তো আপনার ইউনিয়নে সাপ্লাই দিচ্ছে। এমন টাইম আসবে যখন জেলাতেও সাপ্লাই দিতে পারবেন, তখন ইনকাম ডাবল হয়ে যাবে।

তাই বসে শুয়ে স্বপ্ন না দেখে এখনি নেমে পড়ুন বাস্তবনায়নে। আপনিউ পারবেন, মানুষি পারে সাক্সেস হতে, তাই নেমে পরুন এই ব্যবসায়। পাইকারি সেলে লাভ কম হলেও, যখন পরিমাণ বেড়ে যাবে তখন লাভও কয়েক গুন বেড়ে যাবে।

প্রয়োজনে - 01838161715

Comments

  1. হেডফোন কম দামে পাব কই ?

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

¤¤আসুন রসুনের ওষধি গুনাবলি জানি¤¤

১.উচ্চ রক্তচাপে রসুন খুবই উপকারী একথা গবেষণায় প্রমাণ করেছেন জার্মান চিকিৎসকগণ। ২.রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে রসুনের ভূমিকা কার্যকরী। ৩.বাতের ব্যাথায় বা কোন আঘাত প্রাপ্ত স্থানে সরিষার তেলে রসুন গরম করে ম্যাসেজ করলে ব্যাথা লাঘব হয়। ৪.দাঁতের ব্যাথায় রসুন ব্যবহারে ব্যাথা কমে যায়। ৫.সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে রসুন একাধারে ভাইরাসরোধী, ছত্রাকরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী পেনিসিলিনের মতো জীবাণুনাশক। ৫.ইকোলাই এবং টাইফয়েড জীবাণুধ্বংস করার মতো ক্ষমতা রাখে রসুন। ৬.রসুন খেলে অন্ত্রের জীবাণু ধ্বংস হয়ে পেটের সমস্যা নিরাময় হয়।

Biography of Kazi Nazrul Islam

Kazi Nazrul Islam (1899-1976 ) was a Bengali poet, musician, and revolutionary who is widely regarded as the national poet of Bangladesh. He was born on May 25, 1899, in the village of Churulia in the Bardhaman district of West Bengal, India. Nazrul was the second of three sons of his parents Kazi Faqeer Ahmed and Zahida Khatun. He lost his father at an early age and was brought up by his mother and elder brother. Nazrul had a keen interest in music from an early age and learned to play the flute, the tabla, and the harmonium. He also showed an early talent for writing poetry and began writing at the age of ten. In 1917, Nazrul joined the British Indian Army and was sent to the Middle East during World War I. He was deeply affected by the poverty and inequality he witnessed there and became involved in revolutionary politics. He returned to India in 1920 and began writing poetry that reflected his revolutionary views. Nazrul's poetry and music became very popular, and he became