তরুণদের মোটরসাইকেলের প্রতি বেজায়
প্রীতি। শুধু তরুণরাই নয়, কর্মজীবী,
ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে নানান পেশার
মানুষ মোটরসাইকেল চালান। কিন্তু
অনেকেরই মোটর সাইকেলের
রেজিস্ট্রেশন নেই। সম্প্রতি পুলিশের
আইজিপি ঘোষণা দিয়েছেন, ৩ জুন
থেকে রেজিস্ট্রেশন বিহীন মোটর
সাইকেল আটক করতে অভিযান চালানো
হবে। তাই যাদের মোটর সাইকেলের
রেজিস্ট্রেশন নেই তারা বাংলাদেশ
রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি(বিআরটিএ)
থেকে রেজিস্ট্রেশন করিয়ে নিতে
পারেন।
আসুন জেনে নেই মোটর সাইকেলের
রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া।
বাংলাদেশের সড়কে ৫০ সিসি থেকে
১৫০ সিসি‘র মোটর সাইকেল চলাচলের
অনুমতি আছে। বিআরটিএর তথ্য মতে ৫০
এবং ৮০ সিসির মোটর সাইকেলের
রেজিস্ট্রেশন ফি ১৫ হাজার ৬১৩ টাকা।
১০০ সিসির মোটর সাইকেলের
রেজিস্ট্রেশন ফি ২১ হাজার ৩৬৩ টাকা।
এবং ১৫০ সিসির মোটর সাইকেলের
রেজিস্ট্রেশন ফি ২৩ হাজার ৬৬৩টাকা।
রেজিস্টেশনের জন্য সংশ্লিষ্ট বিআরটিএ
অফিসে এসে নির্ধারিত ফরমে
প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ মোটরযানের
রেজিস্ট্রেশনের জন্য আবেদন করবেন।
রেজিস্ট্রেশন ফর্ম বিআরটিএ
ওয়েবসাইটেও পাওয়া যায়। এখান থেকে
(www.brta.gov.bd) ফর্ম ডাউনলোড করে
নেয়া যাবে। অতঃপর বিআরটিএ অফিস
কর্তৃক আবেদনকারীর আবেদন ফর্ম ও সংযুক্ত
দালিলাদি যাচাই-বাছাই করে সঠিক
পাওয়া গেলে গ্রাহককে প্রয়োজনীয়
রেজিস্ট্রেশন ফি জমা প্রদান করতে
একটি এ্যাসেসমেন্ট স্লিপ প্রদান করা
হবে। ফি জমা প্রদানের পর গাড়িটি
পরিদর্শনেরর জন্য বিআরটিএ অফিসে
হাজির করতে হবে।
গাড়িটি পরিদর্শন করার পর মালিকানা ও
গাড়ি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য বিআরটিএ
ইনফরমেশন সিস্টেমে এন্টি করার পর
সহকারী পরিচালক (ইঞ্জি কর্তৃক
রেজিস্টেশনের অনুমোদন প্রদান করা হয়
এবং রেজিস্ট্রেশন রেজিস্ট্রেশন নম্বর
উল্লেখপূর্বক একটি প্রাপ্তিস্বীকার পত্র,
ফিটনেস সার্টিফিকেট ও ট্যাক্স টোকেন
প্রিন্ট করে সংশ্লিস্ট কর্মকর্তাদের
স্বাক্ষর সম্বলিত গ্রাহককে প্রদান করা হয়।
ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট
(ডিআরসি) তৈরির জন্য গ্রাহকের
বায়োমেট্রিক্স (ডিজিটাল ছবি,
ডিজিটাল স্বাক্ষর ও আঙ্গুলের ছাপ)
প্রদানের জন্য গ্রাহককে সংশ্লিষ্ট
অফিসে উপস্থিত হতে হবে। এজন্য
গ্রাহককে তার মোবাইল ফোনে এসএমএস
এর মাধ্যমে অবগত করা হয়। বায়োমেট্রিক্স
প্রদানের পর ডিআরসি গ্রহণের জন্যও
গ্রাহককে এসএমএস এর মাধ্যমে অবগত করা
হয়।
মোটর সাইকেল এবং অন্যান্য গাড়ির
রেজিস্ট্রেশনের জন্য কয়েকটি ধাপ
অনুসরণ করা হয়। এগুলো হলো:
১ । মালিক ও আমদানিকারক/ডিলার কর্তৃক
যথাযথভাবে পূরণ ও স্বাক্ষর করা নির্ধারিত
আবেদনপত্র। আবেদন ফরম এ ওয়েবসাইটের
DOWNLOAD FORMS থেকে বা বিআরটিএ
অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
একাধিক ব্যক্তি যৌথভাবে কোনো
গাড়ির মালিক হলে সেক্ষেত্রে
একজনের নামে রেজিস্ট্রেশনের জন্য
সকলের সম্মতি সম্বলিত হলফনামা এবং
প্রতিষ্ঠান/কোম্পানির ক্ষেত্রে স্বাক্ষর
ও সিলমোহর, ব্যাংক অথবা অর্থলগ্নি
প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে গাড়ির মালিকানার
আর্থিক সংশ্লিষ্টতা থাকলে সংশ্লিষ্ট
প্রতিষ্ঠানের প্যাডে রেজিস্ট্রেশন
কর্তৃপক্ষ বরাবর আবেদন করতে হবে।
২ । বিল অব এন্ট্রি, ইনভয়েস, বিল অব
লেডিং ও এলসিএ কপি।
৩ । সেল সার্টিফিকেট /সেল ইন্টিমেশন/
বিক্রয় প্রমাণপত্র (আমদানিকারক/
বিক্রেতা প্রদত্ত)
৪ । প্যাকিং লিস্ট, ডেলিভারি চালান ও
গেইট পাশ (সিকেডি গাড়ির ক্ষেত্রে)
৫ । টিন সার্টিফিকেট এবং অগ্রিম/অনুমিত
আয়কর প্রদানের প্রমাণপত্র
৬ । বিদেশি নাগরিকের নামে
রেজিস্ট্রেশন/মালিকানা বদলি হলে
বাংলাদেশের ওয়ার্ক পারমিট এবং
ভিসার মেয়াদের কপি।
৭ । (ক) মূসক-১ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (খ)
মূসক-১১(ক)/ভ্যাট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), (গ)
ভ্যাট পরিশোধের চালান (প্রযোজ্য
ক্ষেত্রে )
৮ । প্রস্তুতকারক/বিআরটিএ কর্তৃক অনুমোদিত
বডি ও আসন ব্যবস্থার স্পেসিফিকেশন
সম্বলিত ড্রইং (বাস, ট্রাক, হিউম্যান হলার,
ডেলিভারী ভ্যান, অটো টেম্পু ইত্যাদি
মোটরযানের ক্ষেত্রে)।
৯ । সিকেডি মোটরযানের ক্ষেত্রে
বিআরটিএ’র টাইপ অনুমোদন ও অনুমোদিত
সংযোজনী তালিকা।
১০। বডি ভ্যাট চালান ও ভ্যাট পরিশোধের
রসিদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
১১। প্রযোজ্য রেজিস্ট্রেশন ফি
জমাদানের রসিদ।
১২। কাস্টমস কর্তৃপক্ষ ও জাতীয় রাজস্ব
বোর্ডের ছাড়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)।
১৩। ব্যক্তি মালিকানাধীন আবেদনকারীর
ক্ষেত্রে জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট/
টেলিফোন বিল/বিদ্যুৎ বিল ইত্যাদির
যেকোনটির সত্যায়িত ফটোকপি এবং
মালিক প্রতিষ্ঠান হলে প্রতিষ্ঠানের
প্যাডে চিঠি।
১৪। নিলামে ক্রয়কৃত প্রতিরক্ষা বিভাগের
গাড়ির ক্ষেত্রে লগবুকে বর্ণিত
প্রস্তুতকাল ও প্রস্তুতকারকের বিস্তারিত
বিবরণ সম্বলিত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা প্রদত্ত
ছাড়পত্র।
১৫। নিলামে ক্রয়কৃত সরকারি/আধাসরকারি/
স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠানের গাড়ির
ক্ষেত্রে নিলাম সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং
মেরামতের বিস্তারিত বিবরণ।
১৬।রিকন্ডিশন্ড মোটরযান
রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে নিম্নোক্ত
অতিরিক্ত কাগজপত্র প্রয়োজন হবে-
ক) ‘টিও’ ফরম (ক্রেতা কর্তৃক স্বাক্ষরিত),
‘টিটিও’ ফরম ও বিক্রয় রসিদ (আমদানিকারক
কর্তৃক স্বাক্ষরিত)।
খ) ডি-রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের
মূল কপি এবং ডি-রেজিস্ট্রেশনের
ইংরেজি অনুবাদের সত্যায়িত কপি
(সার্টিফিকেট অব ক্যানসেলেশন এর
সত্যায়িত কপি)
গ) এক কপিতে একাধিক গাড়ির বর্ণনা
থাকলে মূলকপি প্রদর্শনপূর্বক সংশ্লিষ্ট
কর্তৃপক্ষ/বিভাগ কর্তৃক সত্যায়িত কপি
দাখিল করা যাবে।
১৭। মোটরযান পরিদর্শক কর্তৃক গাড়িটির
পরিদর্শন প্রতিবেদন।মটর সাইকেল
সংক্রান্ত সকল কাগজ পত্র যে কোম্পানি
থেকে মটর সাইকেল টি ক্রয় করেছেন
সেই কোম্পানি থেকে সংগ্রহ করুন।
Michelangelo Buonarroti was an Italian artist, poet, and sculptor who is widely considered to be one of the greatest artists of all time. Born on March 6, 1475, in Caprese, Italy, Michelangelo showed an early aptitude for art, and by the age of 13, he had become an apprentice to the painter Domenico Ghirlandaio. Over the course of his long and storied career, Michelangelo produced some of the most iconic and influential works of art in human history. Early Life and Education Michelangelo was born into a family of modest means in the small village of Caprese, Tuscany. His father, Ludovico Buonarroti, was a government official and member of the Florentine Buonarroti family. Michelangelo's mother, Francesca di Neri del Miniato di Siena, died when he was only six years old. After his mother's death, Michelangelo was sent to live with a stonecutter's family in Settignano, where he learned the art of sculpture. At the age of 13, he began an apprenticeship with the painter Domenic...
Comments
Post a Comment