দুই ধরণের ডেঙ্গু রোগ লক্ষ্য করা যায়,
ক্লাসিকাল ডেংগু ও হেমোরেজিক
ডেংগু। ক্লাসিকাল ডেংগু রোগ হলে
হঠাৎ করে তীব্র জর, মাথা ব্যাথা,
তীব্র শরীর ব্যাথা সেই সাথে rash
উঠতে পারে, যা প্রথমে পায়ে এবং
পরে বুকে এবং পিঠের দিকে ছড়ায়।
সাধারণত ৩-৪ দিন পর জর চলে যায় এবং
পরে তা আবার অল্প মাত্রায় আসতে
পারে। হেমোরেজিক ডেংগু হলো দুই
ধরণের ডেঙ্গুর সবচেয়ে খারাপ ধরণ টি।
সাধারণত একই রোগীর দ্বিতীয় বার
ডেংগু জর হলে এমনটি হয় বলে ধরে
নেয়া হয়। রোগটি শুরু হয় অল্প মাত্রার
জর দিয়ে এবং শিশুরাই এতে বেশি
আক্রান্ত হয়।
এ রোগ হলে হঠাৎ করেই রোগী শক এ
চলে যেতে পারে এবং ত্বক, কান, নাক
এমনকি পায়ুপথ দিয়ে রক্তপাত শুরু হতে
পারে। এই ধরনের ডেংগু জরে রোগীর
মৃত্যুর হার বেশী।
পরীক্ষাঃ বিভিন্ন পরীক্ষার
(নিউট্রালাইজেশন, সিএফটি,
হিমাগ্লুটিনেশন) মাধ্যমে রক্তে
ডেংগুর এন্টিবডি দেখে এই রোগ
শনাক্ত করা হয়। রক্তে প্লাটেলেট কমে
যায় বলে বার বার প্লাটেলেট কাউন্ট
ও এস,জি,পি,টি পরীক্ষা সহ অন্য
পরীক্ষাও করা হয়ে থাকে।
চিকিৎসাঃ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের
পরামর্শ অনুযায়ী হাসপাতালে ভর্তি
হয়েই এই রোগের চিকিৎসা নেয়া
উচিত।
Comments
Post a Comment