Skip to main content

ছোট্ট কিছু জিনিস আপনাকে করে তুলবে "অসাধারণ" সবার চোখে!

বলতে পারেন, কোন জিনিসগুলো একজন
মানুষকে করে তোলে আকর্ষণীয়? অপরূপ
সুন্দর চেহারা নাকি অসাধারণ
ব্যক্তিত্ব? ওপরের চাকচিক্য
নাকি ভেতরকার নির্মল সৌন্দর্য?
অনেকেই বলবেন অবশ্যই অসাধারণ
ব্যক্তিত্ব এবং ভেতরের নির্মল সৌন্দর্য।
কিন্তু এই বলা মুখে বলা পর্যন্তই শেষ।
বাইরের চাকচিক্যটাকে সকলেই
বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন।
.
কিন্তু তারপরও এখনো এমন অনেকেই
আছেন যারা পছন্দ করেন ভেতরের
অসাধারণ মানুষটাকে। কিন্তু
চাকচিক্যের পূজারি মানুষের মন
যোগাতে অনেকে বেছে নিয়েছেন
বাহ্যিক পথটাকে। নির্মল সৌন্দর্যের
মানুষের দেখা মেলা ভার আজকাল।
কিন্তু এভাবে নিজের
সত্ত্বা হারিয়ে তো চলা সহজ নয়।
তবে চলুন না ফিরিয়ে আনুন নিজের
আসল সৌন্দর্যটাকে। সাজিয়ে নিন
নিজেকে সরল সৌন্দর্যে।
ব্যক্তিত্বকে উপস্থাপন করুন নিজের
বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়
একজন মানুষের ব্যক্তিত্ব
যতোটা আকর্ষণীয়
হতে পারে একটি সুন্দর
চেহারা ততোটা হতে পারে না।
আপনি অপরূপ সুন্দর, কিন্তু আপনার ব্যক্তিত্ব
এমন যে সহজে মন কাড়ে না,
তাহলে আপনি যতোই সুন্দর হন না কেন
যেদিন এই সৌন্দর্য
ফিকে হয়ে আসবে সেদিন আপনার
পাশে কাউকে পাবেন না। যদি আপনার
ব্যক্তিত্ব অসাধারণ হয়ে থাকে তবেই
আপনি সকলকে ধরে রাখতে পারবেন।
তাই নিজের ব্যক্তিত্বকে উপস্থাপন করুন
নিজের বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়।
.
আপনি যেমন নিজেকে সেভাবেই
উপস্থাপন করুন
অন্যের কাছে আকর্ষণীয়
হতে যেয়ে আপনি যদি নিজের
সত্ত্বাকে বিসর্জন দিয়ে সম্পূর্ণ অন্যরকম
একজন হিসেবে সকলের
সামনে এসে দাঁড়ান
তবে আপনি নিজের অনেক বড়
ক্ষতি করলেন। আপনি দুটি সত্ত্বার
মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলবেন
যা পরবর্তীতে আপনার জন্য দুঃখই
বয়ে আনবে। তাই আপনি নিজে যেমন
সেভাবে সকলের সামনে এসে দাঁড়ান।
সফলতার পেছনে ছুটতে যাবেন না,
নিজেকে উপযুক্ত করুন
মানুষ সব সময় যে ভুলটি করেন
তা হলো নিজেকে পরিপূর্ণ
ভাবে উপযুক্ত না করেই সফলতার
পেছনে ছুটতে থাকেন। কথাটি এমন
যে অনেকেই কষ্ট না করেই
সফলতা পেতে চান।
এতে করে অনেকে অনেক সময় ভুল পথ
অবলম্বন করে থাকেন। কিন্তু ভুল পথে সফল
হলে সেই সফলতা বেশিদিন টেকে না।
তাই সফলতার
পেছনে না ছুটে নিজেকে এমনভাবে উ
এবং সমর্থ করে তুলুন যেন সফলতা আপনার
পেছনে ছোটে। তখনই আপনি সকলের
কাছে হয়ে উঠবেন নিরমন সৌন্দর্যের
মানুষ।
.
নিজের ভুল স্বীকার করার ক্ষমতা রাখুন
যারা ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন মানুষ তাদের
কাছে ছোট বড় কোনো প্রকারভেদ নয়।
তারা সকলের সাথে সমান ব্যবহার
করতে পারেন। সকলের
কাছে অকপটে নিজের ভুল স্বীকার
করে নিতে পারেন। বয়সে ছোট
এবং সমাজের তথাকথিত নিম্নবিত্ত
মানুষগুলোর কাছে নিজের ভুল স্বীকার
করে নিতে অস্বস্তি এবং লজ্জাবোধ
করেন না তারাই তো আসল সৌন্দর্যের
মানুষ। তাদের মনের
ভেতরটা থাকে পবিত্র এবং সরল
সৌন্দর্যে ভরপুর।

Comments

Popular posts from this blog

¤¤আসুন রসুনের ওষধি গুনাবলি জানি¤¤

১.উচ্চ রক্তচাপে রসুন খুবই উপকারী একথা গবেষণায় প্রমাণ করেছেন জার্মান চিকিৎসকগণ। ২.রক্তের কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখতে রসুনের ভূমিকা কার্যকরী। ৩.বাতের ব্যাথায় বা কোন আঘাত প্রাপ্ত স্থানে সরিষার তেলে রসুন গরম করে ম্যাসেজ করলে ব্যাথা লাঘব হয়। ৪.দাঁতের ব্যাথায় রসুন ব্যবহারে ব্যাথা কমে যায়। ৫.সম্প্রতি গবেষণায় জানা গেছে রসুন একাধারে ভাইরাসরোধী, ছত্রাকরোধী এবং ব্যাকটেরিয়ারোধী পেনিসিলিনের মতো জীবাণুনাশক। ৫.ইকোলাই এবং টাইফয়েড জীবাণুধ্বংস করার মতো ক্ষমতা রাখে রসুন। ৬.রসুন খেলে অন্ত্রের জীবাণু ধ্বংস হয়ে পেটের সমস্যা নিরাময় হয়।

Biography of Kazi Nazrul Islam

Kazi Nazrul Islam (1899-1976 ) was a Bengali poet, musician, and revolutionary who is widely regarded as the national poet of Bangladesh. He was born on May 25, 1899, in the village of Churulia in the Bardhaman district of West Bengal, India. Nazrul was the second of three sons of his parents Kazi Faqeer Ahmed and Zahida Khatun. He lost his father at an early age and was brought up by his mother and elder brother. Nazrul had a keen interest in music from an early age and learned to play the flute, the tabla, and the harmonium. He also showed an early talent for writing poetry and began writing at the age of ten. In 1917, Nazrul joined the British Indian Army and was sent to the Middle East during World War I. He was deeply affected by the poverty and inequality he witnessed there and became involved in revolutionary politics. He returned to India in 1920 and began writing poetry that reflected his revolutionary views. Nazrul's poetry and music became very popular, and he became

অল্প টাকায় করুন লাভ জনক ব্যবসা ৫ম পর্ব

আমদের দেশের সব চেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে বেকারত্ব,  আর এই বেকারত্ব এর দিক দিয়ে এগিয়ে আছে শিক্ষিত সমাজ। যারা অশিক্ষিত  তারা বিভিন্ন ছোট খাটো কাজ করে ঠিকি দিন পার করছে, তাই বলা যায় শিক্ষিত লোকি বেশি বেকার। তাই আমি কিছু অল্প টাকায় সম্মান জনক ব্যবসার আইডিয়া শেয়ার করলাম। অপ্ল টাকায় ইচ্ছে করলেই অনেক ব্যবসা করা যায়। তাহলে বসে না থেকে চলেন ব্যবসা করি। মোবাইলের চার্জার: আপনি অল্প টাকায় শুরু করতে পারেন মোবাইলের চার্জার এর ব্যবসা। আপনার এলাকায় যে মোবাইলের দোকান গুলো আছেএ, তাদের সাথে আলাপ করে তাদেরকে মোবাইল এর চার্জার সাপ্লাই দিতে পারেন। তার পর আস্তে আস্তে আপনার ইউনিয়নের মার্কেট দরতে পারেন। তার পর ফুল জেলা দরতে পারেন, আশা করি আপনার চাকুরির চেয়ে বেশি টাকা কামাতে পারবেন। মনে করেন- একটি মোবাইলের চার্জার কিনলেন ৫৫ টাকায়। আর বিক্রি করলেন ৬৫ টাকায়। তাহলে লাভ হচ্ছে ১০ টাকা। প্রতি দোকানিকে দিলেন ২০ পিস করে চার্জার, তাহলে ২০ দোকানিকে মাসে কমপক্ষে দিলেন ৪০০ চার্জার, তাহলে লাভ৪০০ গুন ১০ সমান ৪০০০ টাকা। ইয়ার ফোন : মোবাইলের ইয়ার ফোন কিনতে পারেন, ৫০-৫৫ টাকায়, তা বিক্রি করলেন ৬৫-৭০ টাকায়। তাহলে